স্কুলের দুর্নীতির অভিযোগ তুলে পোস্টার মেরে বিক্ষোভ অভিভাবকদের। বসিরহাট মহকুমা হাড়োয়া থানার হাড়োয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের হাড়োয়া পি জি হাই স্কুলের ঘটনা। অভিভাবকদের অভিযোগ স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং ম্যানেজিং কমিটির অন্যতম অচিন্ত্য ঘোষ এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে রীতিমতো পোস্টার মেরে তারা বিক্ষোভ করেন।
অভিভাবকদের অভিযোগ স্কুলের প্রায় তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে, পাশাপাশি স্কুলের মিড ডে মিলের তৈরি করা খাবার নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগ তুলেছেন, সবুজ সাথী সাইকেল নিয়ে স্বজনপোষণ এবং স্কুলের বৃদ্ধি করা হয়েছে। যেটা সরকারি নির্ধারিত ২৬০, টাকা ছিল সেটি স্কুলের পক্ষ থেকে নেয়া হচ্ছে ৪০০, টাকা।
আর ও পড়ুন কলকাতা ছাড়ার আগে যা বলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
এর পাশাপাশি অন্যান্য আরো বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে তারাই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান যদি ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানাচ্ছেন মিড ডে মিলের খাবার সবুজ সাথী সাইকেল নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই।
তবে একটি সমস্যা রয়েছে যেখানে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী আছে ২৬০, জন সেখানে পোর্টালের নাম আছে। ৪০০,জন, অতিরিক্ত সাইকেল নির্দিষ্ট সময় নিয়ম মেনে তাদেরকে দেয়া হবে। আরো জানান যদি কোনো ব্যক্তি বা অভিভাবক তাদের বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ যদি সত্যতা প্রমাণ দিয়ে দেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। ফ্রী বৃদ্ধি যদি ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবক না মানেন, তাহলে আগের নির্ধারিত সরকারি ফি বৃদ্ধি নেয়া হবে ।সেটা তাদের ওপর নির্ভর করছে ম্যানেজিং কমিটির অচিন্ত্য ঘোষ বলেন যে অভিভাবকদের নির্দিষ্টভাবে আমার কাছে জানায়নি।
বহিরাগত কিছু দুষ্কৃতী রাতের অন্ধকারেই স্কুল চত্বরে পোস্টার মেরেছে বহিরাগত কিছু লোক এসে অভি অভি অক্সিজেন স্কুলের পঠন পাঠন সংস্কৃতি নষ্ট করছে। যদি কোন অভিযোগ থাকে আমার কাছে এসে লিখিতভাবে জানান। এর সঙ্গে আমি কোনোভাবেই জড়িত নই ।
যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে সেটা আমি শুধরে নেব। প্রধান শিক্ষক সমীক রুদ্র মজুমদার বলেন, আমার কাছে কেউ লিখিতভাবে অভিযোগ জানায়নি ।জানালেন সেটা আমি তদন্ত করে দেখব। পাশাপাশি এও বলেন যেস্কুলের ফি বৃদ্ধির ব্যাপারে যদি ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবক রা না চান তাহলে ফি বৃদ্ধি হবে না।