কোচবিহার ভবানীগঞ্জ বাজারে এক রাতে সাত দোকানে চুরি। এক রাতে ৭ দোকানের চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে কোচবিহার শহরে। গতকাল রাতে কোচবিহার শহরের মিনা কুমারি চৌপথী এলাকায় ওই ৬ দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। এদিন সকালে ব্যবসায়ীরা দোকানে এসে চুরির ঘটনা বুঝতে পেরে কোচবিহার কোতোয়ালি থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করে।
খবর পেয়ে চুরি হওয়া দোকান গুলো দেখতে যান উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা কোচবিহার পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। টিনের চাল কেটে এভাবে চুরির ঘটনা ঘটায় উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা পুলিশি টহলদারি বাড়ানোর আবেদন করেন।
চুরি হওয়া দোকান গুলির মধ্যে গালামালের ৪ টি দোকান, ২ টি সাইকেলের দোকান ১ টি জুতার দোকান রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মূলত দোকানের টিনের চাল কেটে দুষ্কৃতিরা ভিতরে ঢুকে ক্যাশ বাক্স থেকে টাকা নিয়ে চম্পট দিয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। শুধু ওই ৬ টি দোকানই নয়, সম্প্রতি কোচবিহার শহর লাগোয়া ঘুঘুমারি বাজার এবং বাবুর হাট বাজারে এর আগে একই পদ্ধতিতে টিনের চাল কেটে সোনা রুপার দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের অনুমান একই গ্যাং এই চুরির ঘটনা ঘটাচ্ছে।
আর ও পড়ুন রাত পোহালেই শিলিগুড়িতে ৫০২টি ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে ভোট
ব্যবসায়ীরা বলেন, “রাতে কেউই দোকানে থাকে না। সেই সুযোগ নিয়ে টিনের চাল কেটে ভিতরে ঢুকে ক্যাশ বাক্স এবং ট্রেজারি ভেঙ্গে দুই আড়াই হাজার তাকার মত নিয়ে গিয়েছে। মালপত্র ভারি হওয়ায় সেগুলো নিয়ে যেতে পারে নি। পুলিশ রাতের দিকে একবার টহলদারি করে। সেটা আরও বাড়ানো উচিত বলেই মনে করি।”
লক্ষণ বনিক নামে আরও এক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী বলেন, “আমরা ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত। ব্যবসায়ী সমিতির থেকে একজন পাহারাদারের ব্যবস্থা করা আছে ঠিকই। একা তাঁর পক্ষে কি করে সম্ভব। তাই পুলিশ প্রশাসনের আরও সক্রিয় হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।”
ব্যবসায়ীরা বলেন, “এক রাতে ৭ দোকানে চুরির ঘটনায় আমরা আতঙ্কিত। ব্যবসায়ী সমিতির সাথে সবাই মিলে কথা বলেছি। পুলিশের সাথে যাতে বিষয়টি নিয়ে কথা নিরাপত্তা বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়, নাহলে আরও বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে আমাদের।”
কোচবিহার ভবানীগঞ্জ বাজারে এক রাতে সাত দোকানে চুরি। এক রাতে ৭ দোকানের চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে কোচবিহার শহরে। গতকাল রাতে কোচবিহার শহরের মিনা কুমারি চৌপথী এলাকায় ওই ৬ দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে। এদিন সকালে ব্যবসায়ীরা দোকানে এসে চুরির ঘটনা বুঝতে পেরে কোচবিহার কোতোয়ালি থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করে।
খবর পেয়ে চুরি হওয়া দোকান গুলো দেখতে যান উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা কোচবিহার পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। টিনের চাল কেটে এভাবে চুরির ঘটনা ঘটায় উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা পুলিশি টহলদারি বাড়ানোর আবেদন করেন।
চুরি হওয়া দোকান গুলির মধ্যে গালামালের ৪ টি দোকান, ২ টি সাইকেলের দোকান ১ টি জুতার দোকান রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মূলত দোকানের টিনের চাল কেটে দুষ্কৃতিরা ভিতরে ঢুকে ক্যাশ বাক্স থেকে টাকা নিয়ে চম্পট দিয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। শুধু ওই ৬ টি দোকানই নয়, সম্প্রতি কোচবিহার শহর লাগোয়া ঘুঘুমারি বাজার এবং বাবুর হাট বাজারে এর আগে একই পদ্ধতিতে টিনের চাল কেটে সোনা রুপার দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের অনুমান একই গ্যাং এই চুরির ঘটনা ঘটাচ্ছে।