আইপিএস অফিসারের ভুয়ো পরিচয় দিয়ে ধৃত সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সেপাই। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় রাস্তায় উপদ্রব করার অভিযোগে শুক্রবার এক যুবককে গ্রেফতার করেছিল হাওড়ার বালি থানার পুলিশ। আর সেই ‘বন্ধু’কে থানা থেকে ছাড়াতে এসে বালি থানায় নিজেকে একজন আইপিএস অফিসার বলে পরিচয় দিয়েছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক অবসরপ্রাপ্ত সেপাই। পুলিশের সন্দেহ হওয়ায় তাঁকে বালি থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পুলিশের জেরায় সেনাবাহিনীতে চাকুরির কথা স্বীকার করেন তিনি।
এরপরেই ভুয়ো আইপিএস অফিসার পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে নরেশ কুমার নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে বালি থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, শুক্রবার রাতে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মহিলাদের উত্যক্ত করার অভিযোগে বেলুড় ধর্মতলা রোড থেকে চন্দন মিশ্র নামের এক যুবককে প্রথমে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর কিছুক্ষণ পরেই চন্দনকে ছাড়াতে বালি থানায় এসে হাজির হন ভুয়ো আইপিএস নরেশ কুমার।
তিনি নিজেকে আইপিএস অফিসার ও সেন্ট্রাল আইবি-র এক পদস্থ কর্তা বলে পরিচয় দেন। চন্দন তাঁর বন্ধু হয় বলেও দাবি করেন তিনি। এক আইপিএস অফিসার নেশাগ্রস্ত অবস্থায় গ্রেফতার হওয়া বন্ধুকে মুক্ত করতে থানায় চলে এসেছেন এটা ভেবেই সন্দেহ হয় বালি থানার আধিকারিকদের। এমনকি নরেশ নিজেকে ২০১৪র ব্যাচের আইপিএস বলেও পরিচয় দিয়েছিলেন। সেই সুত্র ধরে অনুসন্ধান শুরু করে পুলিশ। ওই বছরের আইপিএসদের তালিকাতেও তাঁর নাম মেলেনি। বারবার জিজ্ঞাসাবাদের পর নরেশ কুমার অবশেষে স্বীকার করেন যে তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত সেপাই।
আরও পড়ুন- রণবীরের সঙ্গে অনেকদিন আগেই বিয়ে সেরে ফেলেছেন আলিয়া, নিজেই করলেন স্বীকারোক্তি
তিনি অন্যায়ভাবে লাভের জন্য অসাধুভাবে একজন আইপিএস অফিসারের জাল পরিচয় ব্যবহার করেছিলেন। এছাড়াও অবসরপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ওই সেপাইয়ের থেকে চাকরির পরিচয়পত্র পাওয়া গিয়েছে। এ ছাড়া একটি ভুয়ো রেলের মেডিক্যাল কার্ডও মিলেছে। এর পাশাপাশি তার কাছ থেকে পুর্ব রেলের একটি জাল মেডিকেল কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের জেরায় অভিযুক্ত আরও জানিয়েছেন, আদতে হিমাচল প্রদেশের মান্ডি জেলার জাখোল গ্রামের বাসিন্দা তিনি। বর্তমানে তিনি বেলুড়ের একটি ফ্ল্যাটে বসবাস করেন। পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ৪১৯/৪৬৫/৪৬৭/৪৬৮/৪৬৯/৪৭১/৩৪ ধারায় মামলা রুজু করেছে।
উল্লেখ্য, আইপিএস অফিসারের ভুয়ো পরিচয় দিয়ে ধৃত সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সেপাই। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় রাস্তায় উপদ্রব করার অভিযোগে শুক্রবার এক যুবককে গ্রেফতার করেছিল হাওড়ার বালি থানার পুলিশ। আর সেই ‘বন্ধু’কে থানা থেকে ছাড়াতে এসে বালি থানায় নিজেকে একজন আইপিএস অফিসার বলে পরিচয় দিয়েছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক অবসরপ্রাপ্ত সেপাই। পুলিশের সন্দেহ হওয়ায় তাঁকে বালি থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পুলিশের জেরায় সেনাবাহিনীতে চাকুরির কথা স্বীকার করেন তিনি।
এরপরেই ভুয়ো আইপিএস অফিসার পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে নরেশ কুমার নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে বালি থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, শুক্রবার রাতে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মহিলাদের উত্যক্ত করার অভিযোগে বেলুড় ধর্মতলা রোড থেকে চন্দন মিশ্র নামের এক যুবককে প্রথমে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর কিছুক্ষণ পরেই চন্দনকে ছাড়াতে বালি থানায় এসে হাজির হন ভুয়ো আইপিএস নরেশ কুমার।
তিনি নিজেকে আইপিএস অফিসার ও সেন্ট্রাল আইবি-র এক পদস্থ কর্তা বলে পরিচয় দেন। চন্দন তাঁর বন্ধু হয় বলেও দাবি করেন তিনি। এক আইপিএস অফিসার নেশাগ্রস্ত অবস্থায় গ্রেফতার হওয়া বন্ধুকে মুক্ত করতে থানায় চলে এসেছেন এটা ভেবেই সন্দেহ হয় বালি থানার আধিকারিকদের। এমনকি নরেশ নিজেকে ২০১৪র ব্যাচের আইপিএস বলেও পরিচয় দিয়েছিলেন। সেই সুত্র ধরে অনুসন্ধান শুরু করে পুলিশ। ওই বছরের আইপিএসদের তালিকাতেও তাঁর নাম মেলেনি। বারবার জিজ্ঞাসাবাদের পর নরেশ কুমার অবশেষে স্বীকার করেন যে তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত সেপাই।