পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ভুতুড়ে শহর কার্শিয়াং ! পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় এই হিল স্টেশনটার সাথে জড়িয়ে আছে নানান ভূতুড়ে কাহিনী । এই শহরটি বেশ পুরনো , এর আনাচে কানাচে রয়েছে বহু পুরনো বাড়ি, আর আছে জঙ্গল । এই শহরের অঞ্চলটিকে ভারতের অন্যতম ভূতুড়ে অঞ্চল বলা হয়ে থাকে । ডাউ পাহাড়ে আছে ভিক্টোরিয়া বয়েজ স্কুল, যা কিনা ১০০ বছরেরও বেশি পুরনো । একে ঘিরে কথিত আছে বেশ কিছু রোমহর্ষক কাহিনী ।
স্কুল ছুটি থাকাকালীন ফাঁকা স্কুল বাড়িটিতে অনেকেই নাকি দেখেছেন, যে, কোনও এক ছাত্র নাকি এই বাড়ির কোনও এক জানালায় বসে আছে, এছাড়াও অনেক রাত্রে ছেলেদের খেলাধুলা করার আওয়াজও নাকি ভেসে আসে এখান থেকে । যদিও আজ পর্যন্ত এই স্কুলের কোনও ছাত্র এরকম কোনও ভূত দেখেননি । তবে স্থানীয় লোকজন স্কুল বন্ধ থাকাকালীন এমন অতি প্রাকিতিক ঘটনাগুলি উপলব্ধি করেছেন বলে শোনা যায় । ডাউ পাহাড়ের জঙ্গল নাকি আরও ভয়ঙ্কর ।
আর ও পড়ুন প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে ঘুরে আসুন সুন্দরবন থেকে
এখানে একা একা পথ চলতে গিয়ে অনেকেই নাকি দেখেছেন কোনও এক মস্তকহীন ছাত্র নাকি তাঁকে অনুসরণ করে আসছেন । অনেক সময় একাধিক ছেলেকেও দেখা যায় । মাঝে মাঝে দেখা যায় , কোনও লাল চোখ যেন ডাউ পাহাড়ের ঘন অন্ধকারাচ্ছন্ন জঙ্গলের ভেতর থেকে তাকিয়ে আছে ।
যিনি একবার দেখেন সেই দৃশ্য, সারাজীবন নাকি সেই স্মৃতি তাড়া করে বেড়ায় তাকে, এরকম অনেকে নাকি শেষ পর্যন্ত সেই ভয়ানক অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যাও করেছেন । এই ডাউ পাহাড়ে কাঠ কাটতে গিয়ে অনেকে নাকি আবার কোনও মহিলার ভয়ার্ত আর্তনাদও শুনেছেন ।এই সমস্ত ঘটনাবলী কাকতালীয় মনে হলেও বহুদিন ধরে এখানকার মানুষজনের মধ্যে প্রচলিত । যদিও সরকারি ভাবে এই ধরনের কোনও তথ্য সংরক্ষিত নেই।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ভুতুড়ে শহর কার্শিয়াং ! পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় এই হিল স্টেশনটার সাথে জড়িয়ে আছে নানান ভূতুড়ে কাহিনী । এই শহরটি বেশ পুরনো , এর আনাচে কানাচে রয়েছে বহু পুরনো বাড়ি, আর আছে জঙ্গল । এই শহরের অঞ্চলটিকে ভারতের অন্যতম ভূতুড়ে অঞ্চল বলা হয়ে থাকে । ডাউ পাহাড়ে আছে ভিক্টোরিয়া বয়েজ স্কুল, যা কিনা ১০০ বছরেরও বেশি পুরনো । একে ঘিরে কথিত আছে বেশ কিছু রোমহর্ষক কাহিনী ।
স্কুল ছুটি থাকাকালীন ফাঁকা স্কুল বাড়িটিতে অনেকেই নাকি দেখেছেন, যে, কোনও এক ছাত্র নাকি এই বাড়ির কোনও এক জানালায় বসে আছে, এছাড়াও অনেক রাত্রে ছেলেদের খেলাধুলা করার আওয়াজও নাকি ভেসে আসে এখান থেকে । যদিও আজ পর্যন্ত এই স্কুলের কোনও ছাত্র এরকম কোনও ভূত দেখেননি । তবে স্থানীয় লোকজন স্কুল বন্ধ থাকাকালীন এমন অতি প্রাকিতিক ঘটনাগুলি উপলব্ধি করেছেন বলে শোনা যায় । ডাউ পাহাড়ের জঙ্গল নাকি আরও ভয়ঙ্কর ।