পুরভোটের আগে ২৯ জন বিক্ষুব্ধকে বহিষ্কার করল তৃণমূল। পুরভোটের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই জেলায় জেলায় বিক্ষোভ প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। বিদ্রোহ দমনে শেষ পর্যন্ত ২৯ জন বিক্ষুব্ধ নেতাকে বহিষ্কার করল দল। কারণ দলের নির্দেশ মেনে তাঁরা ভোটের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ায়নি বলে অভিযোগ। চার পুরনিগমে তৃণমূলের জয় হলেও বাকি পুরসভা ভোট এখনও বাকি রয়েছে। তবে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর থেকেই তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে ক্ষোভ-বিক্ষোভ বাড়তে শুরু করে দিয়েছে।
টিকিট না পেয়ে একাধিক জেলায় তৃণমূল নেতারা নির্দল প্রার্থী হিসেবে নিজেদের নাম ঘোষণা করেছে। তাতে দলের অন্দরেও চাপ বেড়েছে। বিক্ষোভ দমনে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কড়া নির্দেশ জারি করা হয়। যাঁরা নির্দল প্রার্থী হিসেবে নিজেদের নাম দিয়েছেন তাঁরা যেন অবিলম্বে প্রার্থী পদ প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলের নির্দেশিকাও কেউ মানতে রাজি হননি। নির্দল প্রার্থীর পদ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করেননি তাঁরা। তারপরেই দলের পক্ষ থেকে শেষ পর্যন্ত চরম পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
৬ জেলায় ২৯ জন বিক্ষুব্ধ নেতা এবং নির্দল প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে তৃণমূল। নদিয়া জেলায় সর্বাধিক বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে। সেখানে ১১ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে মোট ৭ জেলায় ৪৪ জন বিক্ষুব্ধ এবং নির্দল প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে দল। পুরুলিয়া, বীরভূম, নদিয়া, কোচবিহার, পূর্ব মেদিনীপুরে ২৭ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ঝাড়গ্রামে তৃণমূল ছেড়ে নির্দল প্রার্থী হওয়ায় ২জন বহিষ্কার করা হয়েছে। কৃষ্ণনগর পুরসভার ১১ জন নির্দল প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। অন্যদিকে দুবরাজপুরের ৩টি ওয়ার্ডের নির্দল প্রার্থীদের বহিষ্কার করা হয়েছে। পুরুলিয়া ও ঝালদা পুরসভার ৮ বিক্ষুব্ধকে বহিষ্কার করেছে দল।
আর ও পড়ুন বিজেপি প্রার্থীর প্রচার ঘিরে বিতর্ক বনগাঁয়
কোচবিহারে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে ৪ জন নির্দল প্রার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এরা সকলেই দলের নির্দেশ অমান্য করে নির্দল প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিল। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকেও ১ জন বিক্ষুব্ধকে বহিষ্কার করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। মেদিনীপুর ও খড়গপুরে ১৫ জন বিক্ষুব্ধকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর থেকে জেলায় জেলায় দলের অন্দরের দ্বন্দ্ব প্রকট হতে শুরু করেছিল। তারপরেই এই কড়া পদক্ষেপ বলে জানানো হয়েছে।
পুরভোটের আগে ২৯ জন বিক্ষুব্ধকে বহিষ্কার করল তৃণমূল। পুরভোটের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই জেলায় জেলায় বিক্ষোভ প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছে। বিদ্রোহ দমনে শেষ পর্যন্ত ২৯ জন বিক্ষুব্ধ নেতাকে বহিষ্কার করল দল। কারণ দলের নির্দেশ মেনে তাঁরা ভোটের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ায়নি বলে অভিযোগ। চার পুরনিগমে তৃণমূলের জয় হলেও বাকি পুরসভা ভোট এখনও বাকি রয়েছে। তবে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর থেকেই তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে ক্ষোভ-বিক্ষোভ বাড়তে শুরু করে দিয়েছে।
টিকিট না পেয়ে একাধিক জেলায় তৃণমূল নেতারা নির্দল প্রার্থী হিসেবে নিজেদের নাম ঘোষণা করেছে। তাতে দলের অন্দরেও চাপ বেড়েছে। বিক্ষোভ দমনে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কড়া নির্দেশ জারি করা হয়। যাঁরা নির্দল প্রার্থী হিসেবে নিজেদের নাম দিয়েছেন তাঁরা যেন অবিলম্বে প্রার্থী পদ প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলের নির্দেশিকাও কেউ মানতে রাজি হননি। নির্দল প্রার্থীর পদ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করেননি তাঁরা। তারপরেই দলের পক্ষ থেকে শেষ পর্যন্ত চরম পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
৬ জেলায় ২৯ জন বিক্ষুব্ধ নেতা এবং নির্দল প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে তৃণমূল। নদিয়া জেলায় সর্বাধিক বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে। সেখানে ১১ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে মোট ৭ জেলায় ৪৪ জন বিক্ষুব্ধ এবং নির্দল প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে দল। পুরুলিয়া, বীরভূম, নদিয়া, কোচবিহার, পূর্ব মেদিনীপুরে ২৭ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ঝাড়গ্রামে তৃণমূল ছেড়ে নির্দল প্রার্থী হওয়ায় ২জন বহিষ্কার করা হয়েছে। কৃষ্ণনগর পুরসভার ১১ জন নির্দল প্রার্থীকে বহিষ্কার করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। অন্যদিকে দুবরাজপুরের ৩টি ওয়ার্ডের নির্দল প্রার্থীদের বহিষ্কার করা হয়েছে। পুরুলিয়া ও ঝালদা পুরসভার ৮ বিক্ষুব্ধকে বহিষ্কার করেছে দল।