পুর নির্বাচনে শাসক দলের সন্ত্রাস ও উদয়ন গুহ প্রসঙ্গে আক্রমনাত্মক দিলীপ ঘোষ। বাঁকুড়া জেলার সোনামুখী পুরসভায় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, কিছু জায়গায় তৃনমূল জিততে পারবে না জেনেই নির্দল প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। নির্দল প্রার্থীদে জিতিয়ে দলে নিয়ে নেওয়া হবে।
মানুষের ভোটে তারা জিতে গেলে গননা কেন্দ্রেই তাঁদের দলে নিয়ে নেওয়া হবে। কিছু জায়গায় বিরোধী ভোট কাটার জন্য নির্দল প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। তৃনমূল দলে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সকলেই কিছু কামানোর তালে আছে। টিকিট পেয়ে গেলে পাঁচ বছর ধরে তারা কামাতে পারবে। আর এদের জেতানোর দায়িত্ব নিয়েছে পুলিশ।
উদয়ন গুহর ভাষা আমরা জানি। এজন্য লোকসভার সময় মানুষ তাকে হারিয়েছিল। বিধানসভাতেও আমরা জিতেছিলাম। পরে ভোট লুঠ করে জিতেছে। উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে সন্ত্রাস কবলিত জেলা কোচবিহার। ব্যাপক সন্ত্রাস তৈরী করার চেষ্টা চলছে।
আর ও পড়ুন গাছের উপরে চিতাবাঘ দেখে চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়
সরকারি দলের বিধায়ক যদি একথা বলে আর পুলিশ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শোনে তাহলে এরাজ্যে গনতন্ত্র কোথায়? তৃনমূল নেত্রী সিএএ র বিরোধীতা করেছে। এটাতো সংবিধানের বিরোধীতা। তাঁকে কে দেশটাকে এক রাখার ঠিকা দিয়েছে? যিনি বাংলাদেশ আর রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে রাজনীতি করছেন তাঁর একথা বলার অধিকার নেই।
পুর নির্বাচনে শাসক দলের সন্ত্রাস ও উদয়ন গুহ প্রসঙ্গে আক্রমনাত্মক দিলীপ ঘোষ। বাঁকুড়া জেলার সোনামুখী পুরসভায় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, কিছু জায়গায় তৃনমূল জিততে পারবে না জেনেই নির্দল প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। নির্দল প্রার্থীদে জিতিয়ে দলে নিয়ে নেওয়া হবে।মানুষের ভোটে তারা জিতে গেলে গননা কেন্দ্রেই তাঁদের দলে নিয়ে নেওয়া হবে। কিছু জায়গায় বিরোধী ভোট কাটার জন্য নির্দল প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। তৃনমূল দলে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সকলেই কিছু কামানোর তালে আছে। টিকিট পেয়ে গেলে পাঁচ বছর ধরে তারা কামাতে পারবে। আর এদের জেতানোর দায়িত্ব নিয়েছে পুলিশ।
উদয়ন গুহর ভাষা আমরা জানি। এজন্য লোকসভার সময় মানুষ তাকে হারিয়েছিল। বিধানসভাতেও আমরা জিতেছিলাম। পরে ভোট লুঠ করে জিতেছে। উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে সন্ত্রাস কবলিত জেলা কোচবিহার। ব্যাপক সন্ত্রাস তৈরী করার চেষ্টা চলছে।
পুর নির্বাচনে শাসক দলের সন্ত্রাস ও উদয়ন গুহ প্রসঙ্গে আক্রমনাত্মক দিলীপ ঘোষ। বাঁকুড়া জেলার সোনামুখী পুরসভায় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, কিছু জায়গায় তৃনমূল জিততে পারবে না জেনেই নির্দল প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। নির্দল প্রার্থীদে জিতিয়ে দলে নিয়ে নেওয়া হবে।
মানুষের ভোটে তারা জিতে গেলে গননা কেন্দ্রেই তাঁদের দলে নিয়ে নেওয়া হবে। কিছু জায়গায় বিরোধী ভোট কাটার জন্য নির্দল প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। তৃনমূল দলে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সকলেই কিছু কামানোর তালে আছে। টিকিট পেয়ে গেলে পাঁচ বছর ধরে তারা কামাতে পারবে। আর এদের জেতানোর দায়িত্ব নিয়েছে পুলিশ।