দীর্ঘ রোগভোগের পর মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ী ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা জগদীশ দাসের মৃত্যু হয়। তার মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়তে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। উল্লেখ করা যায় যার 1998 সাল থেকে 2018 সাল পর্যন্ত তিনি কেশিয়াড়ী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন। শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি ব্লক সভাপতির দায়িত্ব থেকে সরে যান । 2021 সালের 18 ই মার্চ কেশিয়াড়ি তে এক জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে দেখা করেন জগদীশ দাস।
তার উন্নত চিকিৎসার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। জগদীশবাবুর দুটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তাই বহু চেষ্টা করেও তাকে বাঁচানো যায়নি। সিপিএম জমানায় বহু অত্যাচারের শিকার হয়েছেন তিনি। তা সত্ত্বেও তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে তিনি যাননি। তাই তিনি ছিলেন কেশিয়াড়ি ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম। জগদীশ দাসের মৃত্যুতে দলের অনেক ক্ষতি হলো বলে জানালেন কেশিয়াড়ির বিধায়ক পরেশ মুর্মু। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র 63 বছর। জগদীশ দাসের মৃত্যুসংবাদ শুনে তার বাড়িতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা ফুলের মালা দিয়ে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানান ।
আর ও পড়ুন কাকদ্বীপে ১১৪ পিস ভোলা মাছ বিক্রি হলো ৬০ লক্ষ টাকার বেশী দামে
তৃণমূল কংগ্রেসের মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন আমরা দলের একনিষ্ঠ এক কর্মীকে হারালাম । তিনি তার অমর আত্মার শান্তি কামনা করেন। সেই সঙ্গে তাঁর পরিবারবর্গকে সমবেদনা জানান। এছাড়াও তিনি বলেন জগদীশ বাবুর পরিবারের পাশে তৃণমূল কংগ্রেস আগামী দিনে থাকবে । তৃণমূল কংগ্রেসের পাশাপাশি বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব গিয়ে তার বাড়িতে জগদিশ দাস এর মরদেহে ফুলের মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
উল্লেখ্য, দীর্ঘ রোগভোগের পর মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ী ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা জগদীশ দাসের মৃত্যু হয়। তার মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়তে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। উল্লেখ করা যায় যার 1998 সাল থেকে 2018 সাল পর্যন্ত তিনি কেশিয়াড়ী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন। শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি ব্লক সভাপতির দায়িত্ব থেকে সরে যান । 2021 সালের 18 ই মার্চ কেশিয়াড়ি তে এক জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে দেখা করেন জগদীশ দাস।
তার উন্নত চিকিৎসার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। জগদীশবাবুর দুটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তাই বহু চেষ্টা করেও তাকে বাঁচানো যায়নি। সিপিএম জমানায় বহু অত্যাচারের শিকার হয়েছেন তিনি। তা সত্ত্বেও তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে তিনি যাননি। তাই তিনি ছিলেন কেশিয়াড়ি ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম। জগদীশ দাসের মৃত্যুতে দলের অনেক ক্ষতি হলো বলে জানালেন কেশিয়াড়ির বিধায়ক পরেশ মুর্মু। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র 63 বছর। জগদীশ দাসের মৃত্যুসংবাদ শুনে তার বাড়িতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা ফুলের মালা দিয়ে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানান ।