সালে তৃণমূল দল গঠনের সময় থেকেই অবিভক্ত মেদিনীপুরের অখিল গিরি , দীনেন রায় , আশীষ চক্রবর্তী রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে । ১৯৯৩ সালে তৃণমূলের টিকিটে প্রথম পুরসভা ভোটে দাঁড়ান আশীষ বাবু । একটানা ৪ বার মেদিনীপুরের ২২ নম্বর ( পূর্বতন ১১ নম্বর ) ওয়ার্ড থেকেই জয়ী হয়েছেন । মেদিনীপুর পুরসভার উপ পুরপ্রধান হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেছেন । ২০১০ সালে তৃণমূল নেত্রী তাঁকে রক্তাক্ত কেশপুর , গড়বেতার বিশেষ পর্যবেক্ষক করে দলের সংগঠনকে মজবুত করার দায়িত্ব দেন ।
তা তিনি সাফল্যের সঙ্গে পালন করেন । কেশপুর , গড়বেতার প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় দলীয় কার্যালয় খোলে তৃণমূল । মহিলা সংরক্ষিত হওয়ায় ২০১৩ সালে পাশের ২১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রতিদ্বন্ধিতা করেন । মাত্র ২৮ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন । ২০১৬ সালে সিপিএম নেতা সুশান্ত ঘোষের খাস তালুক হিসেবে পরিচিত গড়বেতা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়ে বিধায়ক হন । ২০২১ সালে দলের সংগঠনের কাজে পুনরায় তাঁকে ফিরিয়ে আনা হয় । বিধানসভা নির্বাচনের পর তাঁকে দলের রাজ্য সম্পাদক করা হয় । এবারের পুরভোটে পুনরায় মেদিনীপুর পুরভোটে প্রার্থী । ২১ নম্বর ওয়ার্ডে মোট প্রার্থী ৮ জন ।
আর ও পড়ুন প্রতিবন্ধী পরিবারের উপর মানসিক ও শারীরিক অত্যাচারের অভিযোগ
মূল প্রতিদন্ধি কংগ্রেসের শেখ সাইফুল । দীর্ঘদিন কাউন্সিলর থাকার ফলে শহরের সব কটি ওয়ার্ডই তাঁর পরিচিত। বিরোধী প্রার্থীরা যখন একের পর এক মিছিল করছেন বর্ষীয়ান এই তৃণমূল নেতা জোর দিয়েছেন পাড়া বৈঠক ও ঘরোয়া বৈঠকের ওপর । তুলে ধরছেন স্বাস্থ্য সাথী থেকে লক্ষীর ভান্ডার , দুয়ারে সরকার থেকে দুয়ারে রেশন রাজ্য সরকারের সবকিছু উন্নয়ন তুলে ধরছেন ।
অনেকে তাঁর বাড়িতেই ঘরোয়া বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন । এখানে ৬ টি বুথ রয়েছে । প্রতি বুথেই রয়েছে শক্তিশালী বুথ কমিটি । বুথ স্তরে মিটিং , মিছিল , পথসভাও চলছে । আশীষ বাবু জানান , মেদিনীপুর পুরবোর্ড তৃণমূল একক ভাবে পাবে এটা নিশ্চিত । তিনি তাঁর জয়ের বিষয়ে সম্পূর্ণ আশাবাদী । কারন মানুষ তাঁদের উন্নয়ন চান আর এরজন্য তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির হাত শক্তিশালী করতে চান।
সালে তৃণমূল দল গঠনের সময় থেকেই অবিভক্ত মেদিনীপুরের অখিল গিরি , দীনেন রায় , আশীষ চক্রবর্তী রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে । ১৯৯৩ সালে তৃণমূলের টিকিটে প্রথম পুরসভা ভোটে দাঁড়ান আশীষ বাবু । একটানা ৪ বার মেদিনীপুরের ২২ নম্বর ( পূর্বতন ১১ নম্বর ) ওয়ার্ড থেকেই জয়ী হয়েছেন । মেদিনীপুর পুরসভার উপ পুরপ্রধান হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেছেন । ২০১০ সালে তৃণমূল নেত্রী তাঁকে রক্তাক্ত কেশপুর , গড়বেতার বিশেষ পর্যবেক্ষক করে দলের সংগঠনকে মজবুত করার দায়িত্ব দেন ।
তা তিনি সাফল্যের সঙ্গে পালন করেন । কেশপুর , গড়বেতার প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় দলীয় কার্যালয় খোলে তৃণমূল । মহিলা সংরক্ষিত হওয়ায় ২০১৩ সালে পাশের ২১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রতিদ্বন্ধিতা করেন । মাত্র ২৮ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন । ২০১৬ সালে সিপিএম নেতা সুশান্ত ঘোষের খাস তালুক হিসেবে পরিচিত গড়বেতা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়ে বিধায়ক হন । ২০২১ সালে দলের সংগঠনের কাজে পুনরায় তাঁকে ফিরিয়ে আনা হয় । বিধানসভা নির্বাচনের পর তাঁকে দলের রাজ্য সম্পাদক করা হয় । এবারের পুরভোটে পুনরায় মেদিনীপুর পুরভোটে প্রার্থী । ২১ নম্বর ওয়ার্ডে মোট প্রার্থী ৮ জন ।
