রায়দিঘীর এক ডাক্তারি ছাত্র আটকে ইউক্রেনে। অর্ঘ্য মাঝির পাশাপাশি রায়দিঘীর কাশিনগর গ্রামের বাসিন্দা অর্কপ্রভ বৈদ্য নামে আরও এক ডাক্তারি ছাত্র আটকে রয়েছে ইউক্রেনে। সেখানে যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় যথেষ্ট চিন্তিত ঐ পরিবারও।
অর্কপ্রভ দুদিন আগেই ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে একটি ভিডিও নিজের ফেসবুক প্রফাইলে শেয়ার করেছিল। তখন সে জানিয়েছিল সেভাবে কোন সমস্যা নেই সেখানে। কিন্তু বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করেছে। চারিদিকে বোমার ভয়ানক শব্দ শোনা যাচ্ছে। এলাকার সাধারণ মানুষ খাবার মজুত করতে শুরু করে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বাবা বাবা পলাশ বৈদ্য ও মা সুমনা বৈদ্যর সাথেও কথা হয়েছে অর্কর। সকলেই খুবই উতকন্ঠার মধ্যে রয়েছে।
আর ও পড়ুন ইউক্রেনে আটকে ছেলে, চিন্তায় পরিবার
মাত্র মাস খানেক আগেই রায়দীঘি থেকে ইউক্রেনে ডাক্তারি পড়াশুনার জন্য রওনা দিয়েছিল অর্ক। সবে যখন সেখানে পড়াশুনার জন্য মননিবেশ করে সমস্ত কিছু গুছিয়ে বসেছে, ঠিক সেই সময় এই যুদ্ধ পরিস্থিতি। বিমান পরিষেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সেখানে।
ফলে ভারতীয় দূতাবাসের সাথেই যোগাযোগের চেষ্টা করছে পরিবার। তাঁদের সাহায্য ছাড়া ছেলেকে ফিরিয়ে অ্যানা সম্ভব নয় বলেই দাবি তাঁদের। যথেষ্ট আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন পরিবারের সদস্যরা।
রায়দিঘীর এক ডাক্তারি ছাত্র আটকে ইউক্রেনে। অর্ঘ্য মাঝির পাশাপাশি রায়দিঘীর কাশিনগর গ্রামের বাসিন্দা অর্কপ্রভ বৈদ্য নামে আরও এক ডাক্তারি ছাত্র আটকে রয়েছে ইউক্রেনে। সেখানে যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় যথেষ্ট চিন্তিত ঐ পরিবারও।
অর্কপ্রভ দুদিন আগেই ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে একটি ভিডিও নিজের ফেসবুক প্রফাইলে শেয়ার করেছিল। তখন সে জানিয়েছিল সেভাবে কোন সমস্যা নেই সেখানে। কিন্তু বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করেছে। চারিদিকে বোমার ভয়ানক শব্দ শোনা যাচ্ছে। এলাকার সাধারণ মানুষ খাবার মজুত করতে শুরু করে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বাবা বাবা পলাশ বৈদ্য ও মা সুমনা বৈদ্যর সাথেও কথা হয়েছে অর্কর। সকলেই খুবই উতকন্ঠার মধ্যে রয়েছে। মাত্র মাস খানেক আগেই রায়দীঘি থেকে ইউক্রেনে ডাক্তারি পড়াশুনার জন্য রওনা দিয়েছিল অর্ক।
সবে যখন সেখানে পড়াশুনার জন্য মননিবেশ করে সমস্ত কিছু গুছিয়ে বসেছে, ঠিক সেই সময় এই যুদ্ধ পরিস্থিতি। বিমান পরিষেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সেখানে। ফলে ভারতীয় দূতাবাসের সাথেই যোগাযোগের চেষ্টা করছে পরিবার। তাঁদের সাহায্য ছাড়া ছেলেকে ফিরিয়ে অ্যানা সম্ভব নয় বলেই দাবি তাঁদের। যথেষ্ট আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন পরিবারের সদস্যরা।