যুদ্ধের স্মৃতি বাঙ্কারে থাকার অভিঞ্জতা নিয়ে মালদায় ফিরলেন মহন্মদ আরিফ। মালদার সামসির ১ ব্লকের ভগবানপুর গ্রামের ছেল আরিফ। দেশে ফিরলেও তার চোখে-মুখে যুদ্ধের আতঙ্ক ও ভয়াবহতা ফুটে উঠেছে। হাত থেকে দেশের জাতীয় পতাকা একটি বারের জন্যেও নড়তে দেয়নি ইউক্রেনের জাফ্রোজিয়া স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটির পড়ুয়া মহাম্মদ আরিফ।তার মত আরো পনেরোশো ভারতীয় পড়ুয়া ওই মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে ডাক্তারি পড়ছিলেন। হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে ভারতীয় দূতাবাস কর্মীদের পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতায় দেশে ফিরতে পারলেও।
মহন্মদ আরিফ জানায়,২৪ফেব্রুয়ারি থেকে যুদ্ধ শুরু হয়। প্রথমে কোন কষ্ট না হলেও যত দিন বাড়তে থাকে সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জল ও খাওয়ারের কষ্ট শুরু হয় বাঙ্কারে থাকার সময়। সেখানে প্রচুর ভারতীয় ছাত্র রয়েছে। যদিও সেখান থেকে প্রথমে বাস ও পরে ট্রেনে ও প্রায় ১৩ কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে পাশের দেশে যায়। সেখানে ভারতীয় দূতাবাসের কিছুটা সাহায্য পায়।
তবে মাঝ পথে এই ভাবে পড়া বন্ধ হয়ে পরবে বুঝতে পারেনি। আর যারা সেখানে রয়েঠে তারাও যাতে নিরাপথে ফিরতে পারে তার জন্য প্রার্থনা করি। আরিফের সঙ্গে দেখা করেন রতুয়া থানার আইসি সুবীর কর্মকার ও ডিএসপি সব্যসাচী ঘোষ। আরিফের হাতে ফুলের স্তবক তুলে দেওয়ার পাশাপাশি যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে তার সল্প অভিজ্ঞতার বর্ণনাও শোনেন।
আর ও পড়ুন প্রায় দুই যুগ হয়ে গেলেও ইছামতি নদীর ওপর বাঁশের সাঁকো
এছাড়াও মালদা জেলা পরিষদের সভাধিপতি রফিকুল হোসেনও আরিফের সঙ্গে দেখা করে তাকে শুভকামনা জানানোর পাশাপাশি তাদের পড়াশোনা যাতে মাঝপথে বন্ধ না হয়ে যায় সেজন্য জেলাশাসকের মাধ্যমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে বিষয় নিয়ে জানানো হবে।
উল্লেখ্য,যুদ্ধের স্মৃতি বাঙ্কারে থাকার অভিঞ্জতা নিয়ে মালদায় ফিরলেন মহন্মদ আরিফ। মালদার সামসির ১ ব্লকের ভগবানপুর গ্রামের ছেল আরিফ। দেশে ফিরলেও তার চোখে-মুখে যুদ্ধের আতঙ্ক ও ভয়াবহতা ফুটে উঠেছে। হাত থেকে দেশের জাতীয় পতাকা একটি বারের জন্যেও নড়তে দেয়নি ইউক্রেনের জাফ্রোজিয়া স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটির পড়ুয়া মহাম্মদ আরিফ।তার মত আরো পনেরোশো ভারতীয় পড়ুয়া ওই মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে ডাক্তারি পড়ছিলেন। হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে ভারতীয় দূতাবাস কর্মীদের পূর্ণাঙ্গ সহযোগিতায় দেশে ফিরতে পারলেও।
মহন্মদ আরিফ জানায়,২৪ফেব্রুয়ারি থেকে যুদ্ধ শুরু হয়। প্রথমে কোন কষ্ট না হলেও যত দিন বাড়তে থাকে সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জল ও খাওয়ারের কষ্ট শুরু হয় বাঙ্কারে থাকার সময়। সেখানে প্রচুর ভারতীয় ছাত্র রয়েছে। যদিও সেখান থেকে প্রথমে বাস ও পরে ট্রেনে ও প্রায় ১৩ কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে পাশের দেশে যায়। সেখানে ভারতীয় দূতাবাসের কিছুটা সাহায্য পায়।
তবে মাঝ পথে এই ভাবে পড়া বন্ধ হয়ে পরবে বুঝতে পারেনি। আর যারা সেখানে রয়েঠে তারাও যাতে নিরাপথে ফিরতে পারে তার জন্য প্রার্থনা করি। আরিফের সঙ্গে দেখা করেন রতুয়া থানার আইসি সুবীর কর্মকার ও ডিএসপি সব্যসাচী ঘোষ। আরিফের হাতে ফুলের স্তবক তুলে দেওয়ার পাশাপাশি যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে তার সল্প অভিজ্ঞতার বর্ণনাও শোনেন।