স্কুলের শিশুদের হাতে সিলমোহর লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন। পৌরসভার উদ্যোগে স্কুলের শিশুদের হাতে সিলমোহর লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন। চাঞ্চল্য জলপাইগুড়িতে। এমন কোনো নিয়ম নেই,জানালেন জেলা শাসক। সোমবার জলপাইগুড়ি সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে পৌরসভার উদ্যোগে বারো বছর বয়সের ঊর্ধ্বে ছাত্রীদের করোনা ভ্যাকসিন দেবার শুরু হয়। তবে ভ্যাকসিন দেবার প্রক্রিয়া নিয়ে ইতিমধ্যে শোরগোল পরে গিয়েছে অভিভাবক মহলে ।
কারণ ভ্যাকসিন দেবার পর, শিশুটির হাতে একটি সিল মোহর লাগিয়ে দিচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ,এই বিষয়টি সম্পর্কে জেলা শাসক মৌমিতা গোধরা বসুর কাছে জানতে চাইলে তিনি টেলিফোনে জানান, এমন কোনো গাইড লাইন নেই, আমি দ্রুত ডি আই অফ স্কুলকে বিষয়টি দেখার নির্দেশ দিচ্ছি।
অপরদিকে জলপাইগুড়ি সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষিকা নিবেদিতা সাহা জানিয়েছেন, আজ অষ্টম শ্রেণীর ৮০ এবং সপ্তম শ্রেণীর ২০ জন ছাত্রীকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, পৌরসভার উদ্যোগে স্কুলের শিশুদের হাতে সিল মোহর লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন। চাঞ্চল্য জলপাইগুড়িতে। এমন কোনো নিয়ম নেই,জানালেন জেলা শাসক। সোমবার জলপাইগুড়ি সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে পৌরসভার উদ্যোগে বারো বছর বয়সের ঊর্ধ্বে ছাত্রীদের করোনা ভ্যাকসিন দেবার শুরু হয়।
তবে ভ্যাকসিন দেবার প্রক্রিয়া নিয়ে ইতিমধ্যে শোরগোল পরে গিয়েছে অভিভাবক মহলে ।
কারণ ভ্যাকসিন দেবার পর, শিশুটির হাতে একটি সিল মোহর লাগিয়ে দিচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ,এই বিষয়টি সম্পর্কে জেলা শাসক মৌমিতা গোধরা বসুর কাছে জানতে চাইলে তিনি টেলিফোনে জানান, এমন কোনো গাইড লাইন নেই, আমি দ্রুত ডি আই অফ স্কুলকে বিষয়টি দেখার নির্দেশ দিচ্ছি। অপরদিকে জলপাইগুড়ি সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষিকা নিবেদিতা সাহা জানিয়েছেন, আজ অষ্টম শ্রেণীর ৮০ এবং সপ্তম শ্রেণীর ২০ জন ছাত্রীকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে।