এবার অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির বেসরকারিকরণের পথে হাঁটল কেন্দ্র। তাই, আপাতত অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির বোর্ড ভেঙে দিয়ে গড়ে তোলা হল,সাতটি সরকার অনুমোদিত বা রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থা। সূত্রের খবর, ১লা অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করবে সেই সাতটি রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থা।এই রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থাগুলি গড়ে তোলা হয়েছে, উত্তরপ্রদেশ, তামিলনাড়ু সহ বিভিন্ন রাজ্যে।
এই রাজ্যগুলিতে তাদের দপ্তর থাকলেও, পশ্চিমবাংলায় একটি দপ্তর ও রাখা হয়নি। এ বিষয়ে, বিশেষজ্ঞমহলের বক্তব্য, সরকার যেহেতু কোনও বোর্ড বিক্রি করতে পারে না, সেই জন্য বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া হিসেবে আগে বোর্ড ভেঙে গিয়ে সংস্থা করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে,কলকাতায় অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি বোর্ডের জায়গায় তৈরি করা হয়েছে ডাইরেক্টরেট অফ অর্ডিন্যান্স।এটি সমন্বয় এবং পরিষেবার কাজ করবে বলে জানা গেছে।কিন্তু এর সাথে সাথেই কলকাতার অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির আর কোনও গুরুত্ব থাকছে না বলেও জানা গেছে। এছাড়াও জানা গেছে,এই বিষয়টি নিয়ে তৃণমূল সাংসদ জহর সরকার চিঠি দিয়েছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে।
আর ও পড়ুন ফের অবরোধ, অবরুদ্ধ দুই জাতীয় সড়কের সংযোগস্থল
তাঁর জবাবে প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, “বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির কর্পোরেটাইজেশনের পর দেশজুড়ে ৭টি সদর দফতর তৈরি করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তে প্রতিরক্ষা উৎপাদন বিভাগ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সেই ৭টি সদর দপ্তর চূড়ান্ত করে ফেলেছে।”
উল্লেখ্য, এবার অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির বেসরকারিকরণের পথে হাঁটল কেন্দ্র। তাই, আপাতত অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির বোর্ড ভেঙে দিয়ে গড়ে তোলা হল,সাতটি সরকার অনুমোদিত বা রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থা। সূত্রের খবর, ১লা অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করবে সেই সাতটি রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থা। এই রাষ্ট্রয়াত্ত্ব সংস্থাগুলি গড়ে তোলা হয়েছে, উত্তরপ্রদেশ, তামিলনাড়ু সহ বিভিন্ন রাজ্যে। এই রাজ্যগুলিতে তাদের দপ্তর থাকলেও, পশ্চিমবাংলায় একটি দপ্তর ও রাখা হয়নি। এ বিষয়ে, বিশেষজ্ঞমহলের বক্তব্য, সরকার যেহেতু কোনও বোর্ড বিক্রি করতে পারে না, সেই জন্য বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া হিসেবে আগে বোর্ড ভেঙে গিয়ে সংস্থা করা হয়েছে বলে জানা গেছে।