মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি বিস্ফোরক শান্তিপুর থানার সামনে প্রতিবাদরত বিজেপি নেতা!এবার,সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন শান্তিপুরের এক বিজেপি নেতা।
প্রসঙ্গত,বিধানসভায় অধিবেশন চলা কালীন বিজেপি বিধায়কের মারধরের ঘটনায় সারা রাজ্য জুড়ে বিজেপি চালাচ্ছে দফায় দফায় প্রতিবাদ বিক্ষোভ।
এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, সোমবার বিধানসভায় অধিবেশন চলা কালীন হঠাৎই তৃণমূল ও বিজেপি বিধায়কদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।পরমুহুর্তেই তা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়।এদিকে, তৃণমূল বিধায়কের অভিযোগ, “বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে তৃণমূল বিধায়কের উপরে হামলা চালানো হয়।” কিন্তু তৃণমূলের তোলা এই অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপি।আবার উল্টে তাদের দাবী,” আচমকাই বিধানসভার অধিবেশন চলাকালীন তৃণমূল বিধায়ক রাই বিজেপি বিধায়কদের উপর হামলা চালায়।”
আর এরই প্রতিবাদে রাজ্য জুড়ে চলছে দফায় দফায় তৃণমূল ও বিজেপির উভয়ের প্রতিবাদ বিক্ষোভ কর্মসূচি। এদিকে, সূত্রের খবর মঙ্গলবার বেলা এগারোটা নাগাদ শান্তিপুর থানার সামনে প্রতিবাদ বিক্ষোভে সামিল হয় বিজেপি। যদিও প্রতিবাদ-বিক্ষোভের মধ্যে দিয়ে বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, “অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে।” এর প্রায় এক ঘন্টা পর পরই রানাঘাট উত্তর পশ্চিমের বিজেপি বিধায়ক পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে আবারো শান্তিপুর থানার সামনে প্রতিবাদ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বিজেপি নেতৃত্ব বলে জানা গেছে।
আর ও পড়ুন চলন্ত বাসে তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্রের এক তরুণী কর্মীর শ্লীলতাহানি
এই প্রতিবাদ বিক্ষোভের মধ্যে দিয়ে রানাঘাট উত্তর পশ্চিমের বিজেপির বিধায়ক পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায় বলেন, “গতকাল বিধানসভার অধিবেশন চলাকালীন আমি উপস্থিত ছিলাম। যেভাবে তৃণমূল বিধায়ক রা আচমকা বিজেপির বিধায়কদের উপর হামলা চালিয়েছে তা খুবই নিন্দনীয়,যা ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কখনো ঘটেনি।” এরপরই এই প্রতিবাদ বিক্ষোভ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে তীব্র আক্রমণ করেন বিজেপি বিধায়ক পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়। তিনি টেনে আনেন রামপুরহাটের বগটুই প্রসঙ্গ।সেই ঘটনার স্লোগান দিতে থাকেন তিনি এবং বলেন,” জেনে গেছে জনতা, খুন করেছে মমতা। ” সূত্রের খবর,এই বিস্ফোরক স্লোগান দিয়েই শান্তিপুর থানার গেটের সামনে প্রতিবাদ চালিয়েই যান বিজেপি বিধায়ক পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়। প্রতি