গ্যাস বিক্রয় নিয়ে রাশিয়ার নতুন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাল জার্মানি ও ফ্রান্স। এছাড়া গ্যাসের দাম রুবলে পরিশোধ না করলে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যে হুশিয়ারি দিয়েছেন সেটাকে ‘ব্ল্যাকমেইল’ বলে আখ্যা দিয়েছে বার্লিন।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এক নির্দেশনায় স্বাক্ষর করেছেন। এতে বলা হয়েছে, শুক্রবার থেকে ক্রেতাদের অবশ্যই রুশ ব্যাংকে রুবল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। রুবলের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন না করলে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছে রাশিয়া।
দেশটি বলেছে, শুক্রবার (১ এপ্রিল) মধ্যরাতের পর রুবল ছাড়া গ্যাস মিলবে না। এ বিষয়ে রাশিয়া পশ্চিমা দেশগুলোর উদ্দেশে বলেছে, অবন্ধুসূলভ দেশগুলোকে অবশ্যই রুবলের মাধ্যমে গ্যাসের অর্থ প্রদান করতে হবে। নতুবা গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হবে। পুতিনের এই নির্দেশনার পর রাশিয়ার গ্যাসের সবচেয়ে বড় ক্রেতা জার্মানি বলেছে, রাশিয়ার দাবিগুলো বিশদভাবে খতিয়ে দেখবে বার্লিন। তবে গ্যাস আমদানি নিয়ে রাজনৈতিকভাবে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না। রাশিয়ার সঙ্গে নিজেদের চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে ফ্রান্স বলেছে, ‘চুক্তিই সর্বশেষ কথা।’
আর ও পড়ুন দেশজুড়ে ব্যাংক প্রতারণা মূল পান্ডা গ্রেপ্তার
উল্লেখ্য, গ্যাস বিক্রয় নিয়ে রাশিয়ার নতুন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাল জার্মানি ও ফ্রান্স। এছাড়া গ্যাসের দাম রুবলে পরিশোধ না করলে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যে হুশিয়ারি দিয়েছেন সেটাকে ‘ব্ল্যাকমেইল’ বলে আখ্যা দিয়েছে বার্লিন।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এক নির্দেশনায় স্বাক্ষর করেছেন। এতে বলা হয়েছে, শুক্রবার থেকে ক্রেতাদের অবশ্যই রুশ ব্যাংকে রুবল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। রুবলের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন না করলে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছে রাশিয়া।
দেশটি বলেছে, শুক্রবার (১ এপ্রিল) মধ্যরাতের পর রুবল ছাড়া গ্যাস মিলবে না। এ বিষয়ে রাশিয়া পশ্চিমা দেশগুলোর উদ্দেশে বলেছে, অবন্ধুসূলভ দেশগুলোকে অবশ্যই রুবলের মাধ্যমে গ্যাসের অর্থ প্রদান করতে হবে। নতুবা গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হবে। পুতিনের এই নির্দেশনার পর রাশিয়ার গ্যাসের সবচেয়ে বড় ক্রেতা জার্মানি বলেছে, রাশিয়ার দাবিগুলো বিশদভাবে খতিয়ে দেখবে বার্লিন। তবে গ্যাস আমদানি নিয়ে রাজনৈতিকভাবে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না। রাশিয়ার সঙ্গে নিজেদের চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে ফ্রান্স বলেছে, ‘চুক্তিই সর্বশেষ কথা।’