ইসলামাবাদে মার্কিন কূটনীতিককে তলব। অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের অভিযোগে পাকিস্তান জ্যেষ্ঠ এক মার্কিন কূটনীতিককে তলব করে জোরালো প্রতিবাদ জানিয়েছে। শুক্রবার বিজনেস স্ট্যানডার্ড এ খবর জানায়। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের অভিযোগ, ক্ষমতা থেকে তাকে সরাতে ওয়াশিংটন ষঢ়যন্ত্র করছে। বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দৃঢ়ভাবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে।
জাতিকে দেয়া এক সরাসরি ভাষণে ইমরান খান একটি পত্র দেখান এবং দাবি করেন যে, তার জীবন হুমকিতে রয়েছে। তিনি বলেন, স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণের কারণে তাকে সরাতে ‘বিদেশি ষঢ়যন্ত্র’ চলছে। তিনি দাবি করেন, হুমকি দিয়ে পাঠানো চিঠির পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের হাত রয়েছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, পাকিস্তানে বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব ব্যর্থ হলে ইমরান খানকে চরম পরিণতি মেনে নিতে হবে। সূত্রের বরাত দিয়ে দুনিয়া নিউজ জানায়, ওই চিঠির জেরে মার্কিন কূটনীতিককে তলব করেছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র অফিস।
বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের (এনএসসি) সিদ্ধান্তের পর এ পদক্ষেপ নেয়া হয়। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের পার্লামেন্টে বিরোধীদের আনা অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হচ্ছেন ইমরান খান। ইতোমধ্যে তার সরকারের একটি শরিক দল জোট থেকে সরে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, অনাস্থা ভোটে পদত্যাগে বাধ্য করা হতে পারে ইমরান খানকে।
আর ও পড়ুন দেশজুড়ে ব্যাংক প্রতারণা মূল পান্ডা গ্রেপ্তার
উল্লেখ্য, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের অভিযোগ, ক্ষমতা থেকে তাকে সরাতে ওয়াশিংটন ষঢ়যন্ত্র করছে। বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দৃঢ়ভাবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে। জাতিকে দেয়া এক সরাসরি ভাষণে ইমরান খান একটি পত্র দেখান এবং দাবি করেন যে, তার জীবন হুমকিতে রয়েছে। তিনি বলেন, স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণের কারণে তাকে সরাতে ‘বিদেশি ষঢ়যন্ত্র’ চলছে। তিনি দাবি করেন, হুমকি দিয়ে পাঠানো চিঠির পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের হাত রয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, পাকিস্তানে বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব ব্যর্থ হলে ইমরান খানকে চরম পরিণতি মেনে নিতে হবে। সূত্রের বরাত দিয়ে দুনিয়া নিউজ জানায়, ওই চিঠির জেরে মার্কিন কূটনীতিককে তলব করেছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র অফিস। বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের (এনএসসি) সিদ্ধান্তের পর এ পদক্ষেপ নেয়া হয়। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের পার্লামেন্টে বিরোধীদের আনা অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হচ্ছেন ইমরান খান। ইতোমধ্যে তার সরকারের একটি শরিক দল জোট থেকে সরে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, অনাস্থা ভোটে পদত্যাগে বাধ্য করা হতে পারে ইমরান খানকে।