ইন্ডিয়ান যোগা ফেডারেশনের হরিয়ানা গিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করলো পূর্ব মেদিনীপুরের সৌভিক। আজ দিনটা পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা বিধানসভার অন্তর্গত পানিপারুল মুক্তেশ্বর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জন্য খুশিরও, আবার গর্বেরও। কারন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা বিধানসভার অন্তর্গত পানিপারুল মুক্তেশ্বর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র সৌভিক ইন্ডিয়ান যোগা ফেডারেশনের হরিয়ানা গিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। সে বহলিয়ার বাসিন্দা। সৌভিক পড়াশোনায় যেরকম মেধাবী তেমনি যোগাসনের প্রথম থেকেই মেধাবীর পরিচয় রেখেছে। তাই নিয়ে কার্যত খুশি স্কুলের প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকা ও বহলা গ্রামের গ্রামবাসীরা সেইসঙ্গে তাকে নিয়ে গর্ব করতে শুরু করেছেন। শুক্রবার এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকা ছাত্র ছাত্রীরা স্কুলের পক্ষ থেকে তাকে ফুল-মিষ্টি দিয়ে সংবর্ধিত করলেন।
এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক তথা কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি ও এগরা বিধানসভার বিধায়ক তরুণ কুমার মাইতি। তিনি ওই ছেলের হাতে যেরকম মিষ্টি তুলে দেন তেমনি একগুচ্ছ আশীর্বাদ হিসেবে ফুলের তোড়া তুলে দিলেন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের সামনে। সেই সঙ্গে তিনি আশীর্বাদ করলেন ভবিষ্যতে ছাত্রটি শুধু ভারতবর্ষে নয় বিশ্বের দরবারে একটি সুনাম এনে দেবে বলে জানান তরুণ বাবু। সেইসঙ্গে এই স্কুলের ছাত্র রঞ্জিত সাউ জানায়, “সত্যি আজকে আমাদের গর্ব করার বিষয় এই দাদার কাছে আমাদের আরো কিছু পাওনা রয়েছে সে যেন আমাদের কাছে একটা অনুপ্রেরণা তাকে দেখে আমরা অনুকরণ করতে চাই এবং রনিত জানায় আমি যেমন ব্যক্তিগতভাবে গর্বিত তেমনি এই স্কুলের ছাত্র হতে পেরে নিজেকে অনেকটা গর্বিত অনুভব করছি।”
আর ও পড়ুন রমজান মাসের জন্য খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলেন হিন্দু মহিলা
সৌভিক জানায়, ইন্ডিয়া যোগা ফেডারেশনে হরিয়ানা গিয়ে সে যেভাবে নিজেকে তুলে ধরতে পেরেছে তাতে সে গর্ব অনুভব করে। 480 জন প্রতিযোগী হারিয়ে সে চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছে। সে আরো বলে প্রথম প্রথম বারেই ন্যাশনাল কম্পিটিশনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরে ও সোনার মেডেল জয় করে সে যেন আজকে সোনার ছেলে হয়ে ঘরে ফিরেছে। তাঁর এই সাফল্যে খুশি তাঁর পরিবারের লোকজনেরাও। সৌভিক ধন্যবাদ জানিয়েছে, তাঁর স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষিকাদেরও। যোগা ফেডারেশনের