টাটা-জামসেদপুর থেকে কলকাতাগামী লরির চালককে বেধড়ক মারধর ও মালপত্র ছিনতাই-এর অভিযোগ

টাটা-জামসেদপুর থেকে কলকাতাগামী লরির চালককে বেধড়ক মারধর ও মালপত্র ছিনতাই-এর অভিযোগ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

টাটা-জামসেদপুর থেকে কলকাতাগামী লরির ডোমজুড়ের সলপ মোড়ের সামনে আচমকাই রাস্তা আটকে‌ ঘেরাও চার দুষ্কৃতীর। এমনকি লরির চালক সহ খালাশীকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। লরি চালক জানিয়েছেন, তাদেরকে রাস্তার ধারে বেঁধে রেখে দুইজন দুষ্কৃতী লরি নিয়ে চম্পট দেয় ঘটনাস্থল থেকে। অপর দুইজন পাহাড়ায় ছিল। এরপর খানিক পরে গাড়ি নিয়ে ফেরত আসে দুই দুষ্কৃতী। গাড়ির ভেতরে থাকা সব পণ্য অন্যত্র নামিয়ে নিয়ে খালি গাড়ি তারা দাঁড় করিয়ে দেয় সলপ মোড়ের হায়াৎ রেস্টুরেন্টের সামনে। এরপর চার দুষ্কৃতী চম্পট দেয় এলাকা থেকে।

 

লরি চালক আরো জানিয়েছেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের সাহায্যে নিজেদের মুক্ত করে তারা ডোমজুড় থানায় লিখিত অভিযোগ জানায়। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে ডোমজুড় থানার পুলিশ। হায়াৎ রেস্টুরেন্টে যে সিসিটিভি রয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হবে বলে জানা যাচ্ছে পুলিশের তরফ থেকে। পাশাপাশি যতক্ষন সময় ওই লরি নিয়ে মাল নামিয়ে আনতে লেগেছিল সেই সময়ে জাতীয় সড়কে কতটা দূরত্ব যাওয়া যেতে পারে সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মাল নামানোর জায়গাটা কোনখানে হতে পারে তার ভিত্তিতে তদন্ত করতে চাইছে ডোমজুড় থানার পুলিশ। পাশাপাশি জাতীয় সড়কের উপরে যে সিসিটিভি রয়েছে সেগুলোর ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখা হবে বলেই সূত্রের খবর। যদিও এভাবে লরি নিয়ে পালিয়ে গিয়ে মাল চুরির ঘটনায় যথেষ্ট চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সলপ অঞ্চলে।

 

উল্লেখ্য, টাটা-জামসেদপুর থেকে কলকাতাগামী লরির ডোমজুড়ের সলপ মোড়ের সামনে আচমকাই রাস্তা আটকে‌ ঘেরাও চার দুষ্কৃতীর। এমনকি লরির চালক সহ খালাশীকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। লরি চালক জানিয়েছেন, তাদেরকে রাস্তার ধারে বেঁধে রেখে দুইজন দুষ্কৃতী লরি নিয়ে চম্পট দেয় ঘটনাস্থল থেকে। অপর দুইজন পাহাড়ায় ছিল। এরপর খানিক পরে গাড়ি নিয়ে ফেরত আসে দুই দুষ্কৃতী। গাড়ির ভেতরে থাকা সব পণ্য অন্যত্র নামিয়ে নিয়ে খালি গাড়ি তারা দাঁড় করিয়ে দেয় সলপ মোড়ের হায়াৎ রেস্টুরেন্টের সামনে। এরপর চার দুষ্কৃতী চম্পট দেয় এলাকা থেকে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top