বেশ কয়েকটি রেশন দোকানে পরিদর্শনে যান খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী রথীন ঘোষ। খাদ্যসাথী উপোভোক্তা দিবস উপলক্ষে আজ রবিবার সকালে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মধ্যমগ্রাম পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ঘোষ পাড়ায় এবং উত্তর কলকাতার শ্যামপুকুর ও মানিকতলার বেশ কয়েকটি রেশন দোকানে পরিদর্শনে যান রাজ্যের খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী রথীন ঘোষ।
সাত সকালে দুয়ারে মন্ত্রীকে পেয়ে স্বভাবতই খুশি রেশন গ্রাহকরা। এদিন মন্ত্রী রথীন ঘোষ রেশন পাওয়া নিয়ে কোন সমস্যা আছে কিনা সেটা নিয়েও সরাসরি গ্রাহকদের সঙ্গেও কথা বলেন। পাশাপাশি খাদ্যসাথী প্রকল্পে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কি কি সুবিধা সাধারণ গ্রাহকরা পাবেন সে বিষয়েও অবহিত করেন রেশন দোকানে আসা উপভোক্তাদের ।
পরিশেষে মন্ত্রী জানান রাজ্য সরকারের দেওয়া খাদ্য সামগ্রী সাধারণ উপভোগ করা ঠিকঠাক পাচ্ছেন কিনা সে বিষয়ে সর্বত্র নজরদারি রাখছেন খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকরা । পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারে বিমাতৃসুলভ আচরণকে উপেক্ষা করে রাজ্যের লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের হাতে বিনামূল্যে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা সেই পরিষেবা কে মানুষের দরজায় পৌঁছে দিয়েছি।
উল্লেখ্য, বেশ কয়েকটি রেশন দোকানে পরিদর্শনে যান খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী রথীন ঘোষ। খাদ্যসাথী উপোভোক্তা দিবস উপলক্ষে আজ রবিবার সকালে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মধ্যমগ্রাম পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ঘোষ পাড়ায় এবং উত্তর কলকাতার শ্যামপুকুর ও মানিকতলার বেশ কয়েকটি রেশন দোকানে পরিদর্শনে যান রাজ্যের খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী রথীন ঘোষ।
আর ও পড়ুন সাড়ে চার বছরের শিশুকন্যাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষন
সাত সকালে দুয়ারে মন্ত্রীকে পেয়ে স্বভাবতই খুশি রেশন গ্রাহকরা। এদিন মন্ত্রী রথীন ঘোষ রেশন পাওয়া নিয়ে কোন সমস্যা আছে কিনা সেটা নিয়েও সরাসরি গ্রাহকদের সঙ্গেও কথা বলেন। পাশাপাশি খাদ্যসাথী প্রকল্পে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কি কি সুবিধা সাধারণ গ্রাহকরা পাবেন সে বিষয়েও অবহিত করেন রেশন দোকানে আসা উপভোক্তাদের ।
পরিশেষে মন্ত্রী জানান রাজ্য সরকারের দেওয়া খাদ্য সামগ্রী সাধারণ উপভোগ করা ঠিকঠাক পাচ্ছেন কিনা সে বিষয়ে সর্বত্র নজরদারি রাখছেন খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকরা । পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারে বিমাতৃসুলভ আচরণকে উপেক্ষা করে রাজ্যের লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের হাতে বিনামূল্যে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা সেই পরিষেবা কে মানুষের দরজায় পৌঁছে দিয়েছি।