প্রশাসনের তৎপরতায় দুবরাজপুরের নাবালিকা মেয়ের ভাঙল বিয়ে!

প্রশাসনের তৎপরতায় দুবরাজপুরের নাবালিকা মেয়ের ভাঙল বিয়ে!

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

প্রশাসনের তৎপরতায় দুবরাজপুরের নাবালিকা মেয়ের ভাঙল বিয়ে!। আবারও প্রমাণ পাওয়া গেল প্রশাসনের কড়া পদক্ষেপের। বীরভূমের দুবরাজপুর ব্লকের অন্তর্গত রসুলপুর গ্রামে নাবালিকার বিয়ে আটকাতে তৎপর হল প্রশাসন। প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দুবরাজপুরের ওই নাবালিকার বিয়ে ঠিক হয় বৈশাখ মাসে। আর এই খবর গোপন সূত্র ধরে যায় চাইল্ড লাইনের কাছে। বুধবার দুবরাজপুর থানার পুলিশ এবং দুবরাজপুর ব্লকের আধিকারিকেরা একসঙ্গে রসুলপুর গ্রামে ওই নাবালিকার বাড়িতে পৌঁছন। জানতে পারেন নাবালিকার বয়স মাত্র ১৫ বছর।

 

বাড়ির লোকজনের কাছে বিয়ে দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তারা বলে দুঃস্থ পরিবারে‌ রয়েছে দুইবোন এক ভাই। অন্য বোন স্পেশাল চাইল্ড। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই তারা ওই নাবালিকার বিয়ে ঠিক করেন। এরপর পুলিশ প্রশাসন ও চাইল্ড লাইনের সদস্যরা নাবালিকার পরিবারের সাথে কথা বলেন। অল্প বয়সে বিয়ের ক্ষতিকর প্রভাব তাদের ভালো ভাবে বোঝান। অবশেষে পরিবারের লোকজন বিয়ে বন্ধ করে মেয়েটিকে আবার স্কুলে ভর্তি করানোর প্রতিশ্রুতি দেন। এছাড়াও পরিবারের তরফে একটি মুচলেকা নেওয়া হয় যাতে লেখা আছে উপযুক্ত বয়স না হলে তারা কোনোভাবেই বিয়ে দেবেন না।

আর ও পড়ুন    অ্যাসিড আক্রান্ত নদীয়ার ব্যবসায়ী, ঘটনায় গ্রেফতার দুই অভিযুক্ত

উল্লেখ্য, আবারও প্রমাণ পাওয়া গেল প্রশাসনের কড়া পদক্ষেপের। বীরভূমের দুবরাজপুর ব্লকের অন্তর্গত রসুলপুর গ্রামে নাবালিকার বিয়ে আটকাতে তৎপর হল প্রশাসন। প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দুবরাজপুরের ওই নাবালিকার বিয়ে ঠিক হয় বৈশাখ মাসে। আর এই খবর গোপন সূত্র ধরে যায় চাইল্ড লাইনের কাছে। বুধবার দুবরাজপুর থানার পুলিশ এবং দুবরাজপুর ব্লকের আধিকারিকেরা একসঙ্গে রসুলপুর গ্রামে ওই নাবালিকার বাড়িতে পৌঁছন। জানতে পারেন নাবালিকার বয়স মাত্র ১৫ বছর।

 

বাড়ির লোকজনের কাছে বিয়ে দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তারা বলে দুঃস্থ পরিবারে‌ রয়েছে দুইবোন এক ভাই। অন্য বোন স্পেশাল চাইল্ড। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই তারা ওই নাবালিকার বিয়ে ঠিক করেন। এরপর পুলিশ প্রশাসন ও চাইল্ড লাইনের সদস্যরা নাবালিকার পরিবারের সাথে কথা বলেন। অল্প বয়সে বিয়ের ক্ষতিকর প্রভাব তাদের ভালো ভাবে বোঝান। অবশেষে পরিবারের লোকজন বিয়ে বন্ধ করে মেয়েটিকে আবার স্কুলে ভর্তি করানোর প্রতিশ্রুতি দেন। এছাড়াও পরিবারের তরফে একটি মুচলেকা নেওয়া হয় যাতে লেখা আছে উপযুক্ত বয়স না হলে তারা কোনোভাবেই বিয়ে দেবেন না।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top