মগরাহাটে প্রকাশ্যেই জোড়া খুন। সিভিক ভলান্টিয়ার ও তাঁর বন্ধুকে প্রথমে গুলি করে ও পরে গলা কেটে খুন করল দুষ্কৃতীরা। আর এই জোড়া খুনকে কেন্দ্র করে শনিবার সকালে ধুন্ধুমার বাঁধল মগরাহাটের মাগুরপুকুর এলাকায়।দুষ্কৃতীদের বাড়বাড়ন্ত এবং খুনিদের গ্রেপ্তারির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে আমজনতা। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় দোকান, গাড়ি।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে ঘটনাস্থলে মগরাহাট থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয় সূ্ত্রে খবর, সকাল এগারোটা-সাড়ে এগারোটা নাগাদ অশান্তির সূত্রপাত। মাগুরপুকুর এলাকায় গরুর হাট বসে। সে্ই হাটের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকেন সিভিক ভলান্টিয়ার্সরা। এদিন গরু কেনাবেচার টাকাপয়সার লেনদেন নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে অশান্তি বাধে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে সিভিক ভলান্টিয়ার্সরা। সূত্রের খবর, সেই সময় এক সিভিক ভলান্টিয়ার বরুণ চক্রবর্তী এবং তার বন্ধু মলয় আদককে একটি দোকানে ঢুকিয়ে শাটার নামিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা।
এর পর প্রথমে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করে পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মেরে দু’জনকে খুন করে পিঠটান দেয় দুষ্কৃতীরা। খবর পেতেই রাস্তায় নেমে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দারা। দুষ্কৃতী তাণ্ডবের প্রতিবাদে ও তাদের গ্রেপ্তারির দাবিতে সরব হয় জনতা। গোটা হাট ঘিরে ফেলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে তারা। এমনকী, একটি দোকানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় গাড়িও।
আরও পড়ুন ভুটান সীমান্ত জয়ঁগা তোর্ষা নদীতে চালু হতে চলেছে রিভার রাফটিং
এর পরই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব়্যাফ নামানো হয়। ডায়মণ্ড হারবারের এসডিপিও মিতুনকুমার দে-র নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু এখনও বিক্ষোভ চলছে। প্রসঙ্গত, মাগুরপুকুর এলাকায় দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ স্থানীয় বাসিন্দারা। মাঝেমধ্যেই এই এলাকায় অশান্তি বাঁধে। তবে প্রকাশ্যে এ ধরনের নৃশংস খুনের ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী।
উল্লেখ্য, মগরাহাটে প্রকাশ্যেই জোড়া খুন। সিভিক ভলান্টিয়ার ও তাঁর বন্ধুকে প্রথমে গুলি করে ও পরে গলা কেটে খুন করল দুষ্কৃতীরা। আর এই জোড়া খুনকে কেন্দ্র করে শনিবার সকালে ধুন্ধুমার বাঁধল মগরাহাটের মাগুরপুকুর এলাকায়।দুষ্কৃতীদের বাড়বাড়ন্ত এবং খুনিদের গ্রেপ্তারির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে আমজনতা। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় দোকান, গাড়ি।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে ঘটনাস্থলে মগরাহাট থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয় সূ্ত্রে খবর, সকাল এগারোটা-সাড়ে এগারোটা নাগাদ অশান্তির সূত্রপাত। মাগুরপুকুর এলাকায় গরুর হাট বসে। সে্ই হাটের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকেন সিভিক ভলান্টিয়ার্সরা। এদিন গরু কেনাবেচার টাকাপয়সার লেনদেন নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে অশান্তি বাধে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে সিভিক ভলান্টিয়ার্সরা। সূত্রের খবর, সেই সময় এক সিভিক ভলান্টিয়ার বরুণ চক্রবর্তী এবং তার বন্ধু মলয় আদককে একটি দোকানে ঢুকিয়ে শাটার নামিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা।
এর পর প্রথমে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করে পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মেরে দু’জনকে খুন করে পিঠটান দেয় দুষ্কৃতীরা। খবর পেতেই রাস্তায় নেমে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দারা। দুষ্কৃতী তাণ্ডবের প্রতিবাদে ও তাদের গ্রেপ্তারির দাবিতে সরব হয় জনতা। গোটা হাট ঘিরে ফেলে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে তারা। এমনকী, একটি দোকানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় গাড়িও।