হাওড়া জেলা হাসপাতালে রোগীর মৃত্যুকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়ালো। জানা যাচ্ছে, বিভক্ত পাড়ার বাসিন্দা রবীন্দ্র কার্তিকের বাবা দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন। তাকে কয়েকদিন আগে হাওড়া জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার ছেলের অভিযোগ, শনিবার রাতে ঠিকমতন ডাক্তার পরিষেবা না পেয়ে তাঁর বাবা মারা গেছে। তিনি বারবার ডাক্তারদের চিকিৎসার জন্য আগ্রহ করেন কিন্তু কোনোরকম চিকিৎসা না পেয়ে মারা গেছেন বলে অভিযোগ। এরপর রোগীর পরিবার ডাক্তারদের ধরে মারধর করে।
এই ঘটনায় এক ডাক্তারের ডান হাতের হাড় খুলে গেছে। তিনি অসুস্থ হওয়ার কারণে হাওড়া জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এই ঘটনার পর ডাক্তার মহলের দাবি, তাদের সুরক্ষার জন্য কোন রকম ব্যবস্থা না থাকায় এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। এ প্রসঙ্গে হাওড়া জেলা হাসপাতাল রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান অরূপ রায় তিনি জানিয়েছেন, এই ধরনের একটা ঘটনা ঘটেছে যেখানে চিকিৎসা করার সময় এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনার পর তার ছেলে হাসপাতালে মারধরের ঘটনা ঘটায়। এই ঘটনায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
আর ও পড়ুন মহিলাদের নিরাপত্তায় বসিরহাট উইনার্স বাহিনী
ও আজ রবিবার হাওড়া জেলা আদালতে তাকে তোলা হবে। যদিও চিকিৎসা দেয়ার জন্য ডাক্তাররা সব সময় রেডি রয়েছেন কিন্তু কোন কোন সময় কোন কোন ক্ষেত্রে ডায়ালাইসিস রোগীদের মৃত্যু হয়। সব জায়গা পুলিশের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয় না। ডাক্তার চিকিৎসা করবেন। এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, যা ক্ষতি হয়েছে তা স্বাস্থ্য দপ্তর রাজ্য সরকার দেখবে। প্রত্যক্ষদর্শী জানান, যে তিনি জানিয়েছেন রাত্রিবেলা হঠাৎ একটি আওয়াজ পেয়ে তারা ছুটে আসেন দেখেন মারধর করা হয়েছে তাকে। লোকজন থামান তারপরে পুলিশ চলে আসে পুলিশ এসে ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনে।
উল্লেখ্য,হাওড়া জেলা হাসপাতালে রোগীর মৃত্যুকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়ালো। জানা যাচ্ছে, বিভক্ত পাড়ার বাসিন্দা রবীন্দ্র কার্তিকের বাবা দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন। তাকে কয়েকদিন আগে হাওড়া জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার ছেলের অভিযোগ, শনিবার রাতে ঠিকমতন ডাক্তার পরিষেবা না পেয়ে তাঁর বাবা মারা গেছে। তিনি বারবার ডাক্তারদের চিকিৎসার জন্য আগ্রহ করেন কিন্তু কোনোরকম চিকিৎসা না পেয়ে মারা গেছেন বলে অভিযোগ। এরপর রোগীর পরিবার ডাক্তারদের ধরে মারধর করে।