বেঙ্গল সামিটে ফল কি হয়েছে? প্রশ্ন দিলীপ ঘোষের । এদিন সুভাষ সরোবরে প্রাতঃভ্রমণে এসে দিলীপ ঘোষ বলেন, বেঙ্গল সামিট – বিগত ৫ বার হয়েছে। কোটি কোটি টাকা খরচ হয়েছে কিন্তু ফল কি হয়েছে বলে প্রশ্ন তোলেন তিনি। ২০১৯ সালের সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী ৪৫০ জন বিদেশী প্রতিনিধি যোগ দিয়েছে কিন্তু ফল কি হয়েছে? ১২ লক্ষ ৩৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা হয়েছিল কিন্তু কত টাকা হয়েছে তার কোনো হিসাব নেই। যে সিলিকন ভ্যালির কথা বলা হয়েছিল সেখানে এখন গরু-ছাগল চড়ছে। টাকার অপচয় করা হচ্ছে কিসের জন্য? বাংলার লোকেরা কি পেল? এর উত্তর খোঁজা উচিত। কিন্তু সরকারের কাছে কোনো উত্তর নেই।
বাঁশদ্রোনিতে গুলি প্রসঙ্গে বলেন, গুলি তো রোজই চলে। এটাই এখন কালচার হয়ে গিয়েছে। সমস্ত দুষ্কৃতিকারীরা রাজনীতির মধ্যে ঢুকে সরকারি লোক হয়ে গিয়েছে। পুলিশ কিছু করবে না। ফলে বেপরোয়া হয়ে গিয়েছে।
ভাঙড় ১ ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এক মহিলাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারার হুমকি প্রসঙ্গে বলেন, হুমকি শুধু নয় মেরেও দেওয়া হচ্ছে। মহিলাদেরকেও ছাড়া হচ্ছে না। আইনকানুন বলে কিছু নেই। এই অবস্থায় বিনিয়োগ কিভাবে সম্ভব? পাগল ছাড়া কেউ ইন্ড্রাষ্ট্রি করবে না। আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ঠিক না হলে শিল্পপতিরা সুরক্ষা না পেলে বিনিয়োগ কেন করবে?
আর ও পড়ুন তোলা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীদের ওপর দুষ্কৃতী হামলা
দিল্লীর ঘটনায় বাংলার যোগ নিয়ে দফিলীপ ঘোষ বলেন, সারা দেশে আইনশৃঙ্খলার উন্নতি হয়েছে। সব জায়গার দুষ্কৃতকারীরা এখন বাংলায় শেল্টার নিচ্ছে। এই বাংলা কি দুষ্কৃতকারী, ধর্ষণকারী, খুনী চোর ডাকাতদের স্বর্গরাজ্য হয়ে যাবে? পুলিশ কি কোনো ব্যবস্থা নেবে না? তাহলে আমরা কোথায় যাবো।
উল্লেখ্য,বেঙ্গল সামিটে ফল কি হয়েছে? প্রশ্ন দিলীপ ঘোষের । এদিন সুভাষ সরোবরে প্রাতঃভ্রমণে এসে দিলীপ ঘোষ বলেন, বেঙ্গল সামিট – বিগত ৫ বার হয়েছে। কোটি কোটি টাকা খরচ হয়েছে কিন্তু ফল কি হয়েছে বলে প্রশ্ন তোলেন তিনি। ২০১৯ সালের সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী ৪৫০ জন বিদেশী প্রতিনিধি যোগ দিয়েছে কিন্তু ফল কি হয়েছে? ১২ লক্ষ ৩৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা হয়েছিল কিন্তু কত টাকা হয়েছে তার কোনো হিসাব নেই। যে সিলিকন ভ্যালির কথা বলা হয়েছিল সেখানে এখন গরু-ছাগল চড়ছে। টাকার অপচয় করা হচ্ছে কিসের জন্য? বাংলার লোকেরা কি পেল? এর উত্তর খোঁজা উচিত। কিন্তু সরকারের কাছে কোনো উত্তর নেই।
বাঁশদ্রোনিতে গুলি প্রসঙ্গে বলেন, গুলি তো রোজই চলে। এটাই এখন কালচার হয়ে গিয়েছে। সমস্ত দুষ্কৃতিকারীরা রাজনীতির মধ্যে ঢুকে সরকারি লোক হয়ে গিয়েছে। পুলিশ কিছু করবে না। ফলে বেপরোয়া হয়ে গিয়েছে।
ভাঙড় ১ ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এক মহিলাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারার হুমকি প্রসঙ্গে বলেন, হুমকি শুধু নয় মেরেও দেওয়া হচ্ছে। মহিলাদেরকেও ছাড়া হচ্ছে না। আইনকানুন বলে কিছু নেই। এই অবস্থায় বিনিয়োগ কিভাবে সম্ভব? পাগল ছাড়া কেউ ইন্ড্রাষ্ট্রি করবে না। আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ঠিক না হলে শিল্পপতিরা সুরক্ষা না পেলে বিনিয়োগ কেন করবে?