বারাকপুর মনিরামপুরের বড়তলা স্পোটিং ক্লাবের উদ্যোগ ৫ কন্যা দান। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দুস্থ পাঁচ কন্যাকে নির্বাচিত করে ক্লাব সদস্যরা। আর সেই রাজকন্যার জন্য নির্বাচিত হয় ৫ রাজপুত্রের। আর অরম্বরে কোন খামতি রাখেনি ক্লাব সদস্যরা। কোন পিতা-মাতা বা কন্যা নিজেই যাতে মনে না হয় তার পিতা গরিব তাই বিয়ে দিতে পারবে না তাদের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করল বটতলা স্পোটিং ক্লাবের সদস্যরা।
আয়োজনে কোন কম ছিল না অনুষ্ঠানে পালকি করে এলো কনে ঘোড়ার গাড়িতে করে বর। মন্ডপ ছিল সুসজ্জিত। ৫ কন্যার জন্য ছিল ৫ পুরোহিত ছিল। দান সামগ্রীতে ছিল খাট, আলমারি, ড্রেসিং টেবিল থেকে শুরু করে বিয়ের তত্ত্ব এমনকি বাদ যায়নি সোনার গহনাও। এই পাঁচ কন্যার বিবাহ দেখতে বহু মানুষ সমাগম হয়েছিল মনিরামপুরের বড়তলা স্পোটিং ক্লাবে। এরকম অনুষ্ঠানে আসতে পেরে খুশি বর কনে সহ সকলেই।
আর ও পড়ুন বনগাঁয় ধর্ষিতা নাবালিকার পাশে দাঁড়ালো তৃণমূল
নবদম্পতিকে আশীর্বাদ করতে এদিন হাজির ছিলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র, জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম, উত্তর ব্যারাকপুর পৌরসভা পৌর প্রধান মলয় ঘোষ সহ অন্যান্য বিশিষ্ট জনেরা।উপস্থিত সুধীজনের মনোনয়নের জন্য আয়োজন করা হয়েছিল সঙ্গীতা অনুষ্ঠানের।তারা কখনও স্বপ্নেও ভাবেনি এত জাকজমোক করে তাদের বিয়ে অনুষ্ঠান হবে।
এভাবে গরীব দুঃস্থ মানুষদের পাশে থাকতে পেরে খুশি ক্লাব উদ্যোক্তারাও।বিয়ের অনুষ্ঠান পর্বের পরে ছিল ভুরিভোজের অনুষ্ঠান। উদ্যোক্তারা জানালেন প্রায় 1200 লোকের খাবারের ব্যবস্থা করেছে তারা।
বারাকপুর মনিরামপুরের বড়তলা স্পোটিং ক্লাবের উদ্যোগ ৫ কন্যা দান। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দুস্থ পাঁচ কন্যাকে নির্বাচিত করে ক্লাব সদস্যরা। আর সেই রাজকন্যার জন্য নির্বাচিত হয় ৫ রাজপুত্রের। আর অরম্বরে কোন খামতি রাখেনি ক্লাব সদস্যরা। কোন পিতা-মাতা বা কন্যা নিজেই যাতে মনে না হয় তার পিতা গরিব তাই বিয়ে দিতে পারবে না তাদের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করল বটতলা স্পোটিং ক্লাবের সদস্যরা।
আয়োজনে কোন কম ছিল না অনুষ্ঠানে পালকি করে এলো কনে ঘোড়ার গাড়িতে করে বর। মন্ডপ ছিল সুসজ্জিত। ৫ কন্যার জন্য ছিল ৫ পুরোহিত ছিল। দান সামগ্রীতে ছিল খাট, আলমারি, ড্রেসিং টেবিল থেকে শুরু করে বিয়ের তত্ত্ব এমনকি বাদ যায়নি সোনার গহনাও। এই পাঁচ কন্যার বিবাহ দেখতে বহু মানুষ সমাগম হয়েছিল মনিরামপুরের বড়তলা স্পোটিং ক্লাবে। এরকম অনুষ্ঠানে আসতে পেরে খুশি বর কনে সহ সকলেই।