ফের তৃনমূলের দুই কর্মীর উপর আক্রমণ। প্রথমে রাতের অন্ধকারে লক্ষ্য করে বোমাবাজি, পরে ধারালো অস্ত্রের কোপ। যার জেরে গুরুতর ভাবে আহত হয় ওই দুই তৃনমূল কর্মী। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার কালিগঞ্জ থানার দেবগ্রাম এলাকায়। অভিযোগের তীর সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, দেবগ্রামের বাসিন্দা মনিরুল হক এবং তৌহিদ আলী শেখ এলাকায় সক্রিয় তৃণমূল কর্মী হিসেবে পরিচিত। অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক কারণে ওই তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে শত্রুতা লেগেই থাকত এলাকার কয়েকজন সিপিএম আশ্রিত যুবকদের সঙ্গে। অভিযোগ বৃহস্পতিবার রাতে যখন তারা দেবগ্রাম থেকে বাড়ি ফিরছিল তখন জম পুকুরের পাশে জঙ্গলে বসে ছিল তারা।
আর ও পড়ুন পেট্রোল ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে গান বেঁধেছে মালদার গম্ভীরা দল
এরপর ওই দুই তৃণমূল কর্মী আসতেই প্রথমে তাদের লক্ষ্য করে বোমা বাজি করা হয় এরপরই ধারালো অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে তাদের ওপর। এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। চিৎকার চেচামেচি করলে ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যাই দুষ্কৃতীরা। স্থানীয়রা তড়িঘড়ি তাদের উদ্ধার করে প্রথমে দেবগ্রাম গ্রামীণ হাসপাতাল এবং অবস্থার অবনতি হলে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
সেখানেই দুই তৃণমূল কর্মী চিকিৎসাধীন তবে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আক্রান্তদের পরিবারের দাবি সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তার কারণ কালীগঞ্জ থানার পুলিশের সঙ্গে সিপিএম কর্মীদের আঁতাত রয়েছে। যদিও ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কালীগঞ্জ থানার পুলিশ। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।
উল্লেখ্য, ফের তৃনমূলের দুই কর্মীর উপর আক্রমণ। প্রথমে রাতের অন্ধকারে লক্ষ্য করে বোমাবাজি, পরে ধারালো অস্ত্রের কোপ। যার জেরে গুরুতর ভাবে আহত হয় ওই দুই তৃনমূল কর্মী। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার কালিগঞ্জ থানার দেবগ্রাম এলাকায়। অভিযোগের তীর সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।