ফের উত্তপ্ত হলো বিশ্বভারতী চত্বর। শুক্রবার রাতে ফের উত্তপ্ত হয় বিশ্বভারতী চত্বর। মৃত অসীম দাসের মৃতদেহ নিয়ে উপাচার্যের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখায় পরিবারের সদস্য ও ছাত্রছাত্রীরা। গভীর রাতে উপাচার্যের গেটের তালা ভেঙে উপাচার্যের দরজার সামনে পৌঁছে যায় আন্দোলনকারীরা। অবস্থা বেগতিক দেখে রাজ্যপালের শরণাপন্ন হন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।
এরপরেই রাজ্যপালের নির্দেশে শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্ররণে আনে। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার অভিযোগে পুলিশ দুই ছাত্রকে আটক করে। রাত থেকেই উপাচার্যের বাড়ির সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে রাতেই ছাত্রের মৃতদেহ পুলিশ গ্রামে নিয়ে চলে যায়।
উল্লেখ্য,ফের উত্তপ্ত হলো বিশ্বভারতী চত্বর। শুক্রবার রাতে ফের উত্তপ্ত হয় বিশ্বভারতী চত্বর। মৃত অসীম দাসের মৃতদেহ নিয়ে উপাচার্যের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখায় পরিবারের সদস্য ও ছাত্রছাত্রীরা। গভীর রাতে উপাচার্যের গেটের তালা ভেঙে উপাচার্যের দরজার সামনে পৌঁছে যায় আন্দোলনকারীরা।
অবস্থা বেগতিক দেখে রাজ্যপালের শরণাপন্ন হন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।এরপরেই রাজ্যপালের নির্দেশে শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্ররণে আনে। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার অভিযোগে পুলিশ দুই ছাত্রকে আটক করে। রাত থেকেই উপাচার্যের বাড়ির সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে রাতেই ছাত্রের মৃতদেহ পুলিশ গ্রামে নিয়ে চলে যায়।
আর ও পড়ুন আন্তর্জাতিক মোবাইল পাচার চক্রের মূল পান্ডা গ্রেপ্তার
ফের উত্তপ্ত হলো বিশ্বভারতী চত্বর। শুক্রবার রাতে ফের উত্তপ্ত হয় বিশ্বভারতী চত্বর। মৃত অসীম দাসের মৃতদেহ নিয়ে উপাচার্যের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখায় পরিবারের সদস্য ও ছাত্রছাত্রীরা। গভীর রাতে উপাচার্যের গেটের তালা ভেঙে উপাচার্যের দরজার সামনে পৌঁছে যায় আন্দোলনকারীরা। অবস্থা বেগতিক দেখে রাজ্যপালের শরণাপন্ন হন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।এরপরেই রাজ্যপালের নির্দেশে শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্ররণে আনে। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার অভিযোগে পুলিশ দুই ছাত্রকে আটক করে। রাত থেকেই উপাচার্যের বাড়ির সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে রাতেই ছাত্রের মৃতদেহ পুলিশ গ্রামে নিয়ে চলে যায়।