বড় নির্দেশ হাইকোর্টের! কাঁথি পুরভোটে সব সিসি ক্যামেরার ফরেনসিক পরীক্ষা। কাঁথি পুরভোটে নয়া নির্দেশ। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে সারা দেশে কার্যত নজির তৈরি হলো। কাঁথি পুরভোটের সিসিটিভি ফুটেজ ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ফুটেজ পরীক্ষা করবে সিএফএসএল দিল্লি। সাধারণত আগামী ১০ দিনের মধ্যে ফুটেজ পাঠানোর জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিল আদালত। ৬ সপ্তাহের মধ্যে ফুটেজ পরীক্ষা করে আদালতে রিপোর্ট পেশ করতে হবে। কোনও বুথে ছাপ্পা, রিগিং, বুথ দখল, ভুয়ো ভোট হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখবে সিএফএসএল।
একইসঙ্গে হাইকোর্টের নির্দেশে আরও বলা হয়েছে যে, ফুটেজ পাঠাবার আগে কোন ফুটেজ কোন বুথের সেটি মার্ক করে দিতে হবে কমিশনকে। পরীক্ষা হয়ে গেলে ফুটেজ আবার কমিশনকে ফেরত দিতে হবে। প্রসঙ্গত, এবারের পুরভোটে প্রায় চার দশক পর কাঁথি পুরসভার অধিকার হাতছাড়া হয়েছে অধিকারী পরিবারের।
বিজেপির অভিযোগ, ভোটের দিন কাঁথিতে ১০টা থেকেই বুথ দখল শুরু করেছিল বিরোধীরা। এমনকি ভোটারদের হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। এখানে পুলিশের ভূমিকা ছিল নীরব দর্শক। বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছিল, ভোটগ্রহণ চলাকালীন ৯৭টির মধ্যে ৯১টি সিসিটিভি খারাপ করে দেওয়া হয়েছে। তাই তারা সিসিটিভি ফুটেজের ফরেনসিক পরীক্ষার দাবি জানিয়েছিল।
উল্লেখ্য, কাঁথি পুরভোটে নয়া নির্দেশ। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে সারা দেশে কার্যত নজির তৈরি হলো। কাঁথি পুরভোটের সিসিটিভি ফুটেজ ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ফুটেজ পরীক্ষা করবে সিএফএসএল দিল্লি। সাধারণত আগামী ১০ দিনের মধ্যে ফুটেজ পাঠানোর জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিল আদালত। ৬ সপ্তাহের মধ্যে ফুটেজ পরীক্ষা করে আদালতে রিপোর্ট পেশ করতে হবে। কোনও বুথে ছাপ্পা, রিগিং, বুথ দখল, ভুয়ো ভোট হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখবে সিএফএসএল।
আর ও পড়ুন প্রেমিককে আত্মহত্যার প্ররোচনা, গ্রেফতার প্রেমিকা
একইসঙ্গে হাইকোর্টের নির্দেশে আরও বলা হয়েছে যে, ফুটেজ পাঠাবার আগে কোন ফুটেজ কোন বুথের সেটি মার্ক করে দিতে হবে কমিশনকে। পরীক্ষা হয়ে গেলে ফুটেজ আবার কমিশনকে ফেরত দিতে হবে। প্রসঙ্গত, এবারের পুরভোটে প্রায় চার দশক পর কাঁথি পুরসভার অধিকার হাতছাড়া হয়েছে অধিকারী পরিবারের। বিজেপির অভিযোগ, ভোটের দিন কাঁথিতে ১০টা থেকেই বুথ দখল শুরু করেছিল বিরোধীরা। এমনকি ভোটারদের হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। এখানে পুলিশের ভূমিকা ছিল নীরব দর্শক। বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছিল, ভোটগ্রহণ চলাকালীন ৯৭টির মধ্যে ৯১টি সিসিটিভি খারাপ করে দেওয়া হয়েছে। তাই তারা সিসিটিভি ফুটেজের ফরেনসিক পরীক্ষার দাবি জানিয়েছিল।