শিশুদের জন্য হানিকারক চকলেট! বিভিন্ন দেশ থেকে তুলে নেওয়া হচ্ছে এই পণ্য। প্রতিটি শিশুই চকলেট খেতে খুব ভালোবাসে। কিন্তু এখন এই চকলেট থেকেই ছড়াচ্ছে পেটের বিভিন্ন রোগ। প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বেলজিয়ামের আরলন শহরে চকোলেট প্রস্তুতকারক সংস্থা ফেরিরোর কারখানার বাটার মিল্ক ট্যাঙ্কে সালমোনেলা ব্যাকটিরিয়ার অস্তিত্ব ধরা পড়ে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, এ মাসের শুরুতে কারখানাটিকে সাময়িকভাবে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
জানা যাচ্ছে, সালমোনেলা টাইফিমুরিয়াম সাধারণভাবে পেটের রোগ তৈরি করে। যার ফলে খাবার নিয়ে আতঙ্ক তৈরি হয়। এর জেনেটিক সিকোয়েন্সিং-এ দেখা এর উৎপত্তি বেলজিয়ামে। বেলজিয়ামে তৈরি ওই চকোলেট অন্তত ১১৩ টি দেশে ইতিমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রকাশিত খবর অনুযায়ী ১১ টি দেশ থেকে ১৫১ টি কেস রিপোর্ট করা হয়েছে। যেগুলি নির্দিষ্ট চকোলেটের সঙ্গে জড়িত বলেই সন্দেহ করা হচ্ছে।
অন্যদিকে যতক্ষণনা পর্যন্ত সব পণ্য বাজার থেকে সরানো হচ্ছে, ততক্ষণ তা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার মাঝারি আশঙ্কা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে এক্ষেত্রে ইউরোপীয় দেশগুলিকে আগে রাখা হচ্ছে। প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী অন্তত ১১৩ টি দেশে এই চকোলেট বিক্রি করা হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত এই চকোলেট খেয়ে ১০ বছরের কম বয়সী শিশুরা সব থেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছে। এদের মধ্যে নয়জনকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত প্রাণনাশের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন – ২রা মে থেকে স্কুলে গরমের ছুটি ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
উল্লেখ্য, প্রতিটি শিশুই চকলেট খেতে খুব ভালোবাসে। কিন্তু এখন এই চকলেট থেকেই ছড়াচ্ছে পেটের বিভিন্ন রোগ। প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বেলজিয়ামের আরলন শহরে চকোলেট প্রস্তুতকারক সংস্থা ফেরিরোর কারখানার বাটার মিল্ক ট্যাঙ্কে সালমোনেলা ব্যাকটিরিয়ার অস্তিত্ব ধরা পড়ে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, এ মাসের শুরুতে কারখানাটিকে সাময়িকভাবে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। জানা যাচ্ছে, সালমোনেলা টাইফিমুরিয়াম সাধারণভাবে পেটের রোগ তৈরি করে। যার ফলে খাবার নিয়ে আতঙ্ক তৈরি হয়। এর জেনেটিক সিকোয়েন্সিং-এ দেখা এর উৎপত্তি বেলজিয়ামে। হানিকারক