নদীয়ার হাঁসখালির পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে নকল স্ট্যাম্প জোগাড় করে টাকা তুলতে গিয়ে হাতে নাতে ধরা পড়ল তিন যুবক। সূত্রের খবর, এই ৩ যুবকসহ আরো বেশ কয়েকজন যুবক ন্যাশনাল ব্যাংক ছাড়াও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা গায়েব করতো অভিনব পদ্ধতিতে। এরা বিভিন্ন জায়গা থেকে ব্যাংকের বই সংগ্রহ করে এবং নকল স্ট্যাম্প জোগাড় করে টাকা গায়েব করে।
এই তিনজন যুবকের নাম রাহুল বিশ্বাস, রনি বিশ্বাস ও বিশ্বজিৎ দাস। হাঁসখালির পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে এমনভাবে টাকা গায়েব করতে গিয়ে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নজরে পড়ে বিষয়টি। ব্যাংকের মধ্যেই ওই তিন যুবককে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। চেপে ধরতেই যুবকেরা স্বীকার করে, দীর্ঘদিন ধরে তারা এই কাজের সাথে যুক্ত। এরপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ হাঁসখালী থানায় খবর দেয় ও লিখিত অভিযোগ জানানো হয় ওই তিন যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিতে যুবকদের গ্রেপ্তার করেছে হাঁসখালি থানার পুলিশ। এই ঘটনায় আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে হাঁসখালি থানার পুলিশ।
আর ও পড়ুন ভিটেমাটিতে ফিরে এলো সাতটি পরিবার
উল্লেখ্য, নদীয়ার হাঁসখালির পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে নকল স্ট্যাম্প জোগাড় করে টাকা তুলতে গিয়ে হাতে নাতে ধরা পড়ল তিন যুবক। সূত্রের খবর, এই ৩ যুবকসহ আরো বেশ কয়েকজন যুবক ন্যাশনাল ব্যাংক ছাড়াও অন্যান্য ব্যাংক থেকে টাকা গায়েব করতো অভিনব পদ্ধতিতে। এরা বিভিন্ন জায়গা থেকে ব্যাংকের বই সংগ্রহ করে এবং নকল স্ট্যাম্প জোগাড় করে টাকা গায়েব করে। এই তিনজন যুবকের নাম রাহুল বিশ্বাস, রনি বিশ্বাস ও বিশ্বজিৎ দাস।
হাঁসখালির পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে এমনভাবে টাকা গায়েব করতে গিয়ে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নজরে পড়ে বিষয়টি। ব্যাংকের মধ্যেই ওই তিন যুবককে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। চেপে ধরতেই যুবকেরা স্বীকার করে, দীর্ঘদিন ধরে তারা এই কাজের সাথে যুক্ত। এরপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ হাঁসখালী থানায় খবর দেয় ও লিখিত অভিযোগ জানানো হয় ওই তিন যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিতে যুবকদের গ্রেপ্তার করেছে হাঁসখালি থানার পুলিশ। এই ঘটনায় আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে হাঁসখালি থানার পুলিশ।