বাল্য বিবাহ রুখতে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে কন্যাশ্রী ক্লাবের ছাত্রী দের নিয়ে সচেতনতা শিবির। একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও সম্পূর্ণ ভাবে নির্মূল হচ্ছে না বাল্য বিবাহ। রীতিমত সমাজের ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই ব্যাধিকে নির্মূল করার লক্ষ্যে কাজ করছে রাজ্য সরকার। এরই অঙ্গ হিসেবে বাঁকুড়া জেলার শালতোড়া ব্লকের উদ্যোগে বিদ্যালয় গুলিতে কন্যাশ্রী ক্লাবের সদস্যদের নিয়ে শুরু হয় বিদ্যালয় ভিত্তিক সচেতনতা শিবির। বৃহস্পতিবার ব্লকের দুই উচ্চ বিদ্যালয় তিলুড়ী কৃপাময়ী উচ্চ বিদ্যালয় এবং তিলুড়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো বাল্য বিবাহ রোধে সচেতনতা শিবির।
এই দুই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন শালতোড়া ব্লকের জয়েন্ট বিডিও মিলন মালাকার, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুস্মিতা কবিরাজ , কন্যাশ্রী দপ্তরের স্টাফ রামকৃষ্ণ দাস, আইসিডিএস দপ্তরের সুপারভাইজার ও কর্মচারী গণ, দুই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, প্রধান শিক্ষিকা এবং অভিভাবক বৃন্দ। বক্তব্য, নৃত্য, কবিতা ও সঙ্গীতের মাধ্যমে দুই বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান ই প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। জয়েন্ট বিডিও মিলন মালাকার সুন্দর ভাবে ছাত্র ছাত্রী দের আলোচনার মাধ্যমে বাল্য বিবাহের কুফল তুলে ধরেন।
এর সাথে তিনি বাল্য বিবাহ রোধে বর্তমান রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের কথা বলেন। তিনি কন্যাশ্রী ক্লাবের মেয়েদের শুধু নিজেদের না, সমাজের অন্যান্যদের ও এই বিষয়ে সচেতন করার পরামর্শ দেন। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুস্মিতা কবিরাজ বাল্য বিবাহ রোধে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভিন্ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরে মেয়ে দের স্বাবলম্বী হওয়ার আহ্বান জানান। ছাত্রী রা এই বিষয়টি সম্পর্কে সচেতনতা শিবির টি বেশ অনুভব করে।
আর ও পড়ুন ভিটেমাটিতে ফিরে এলো সাতটি পরিবার
উল্লেখ্য, একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও সম্পূর্ণ ভাবে নির্মূল হচ্ছে না বাল্য বিবাহ। রীতিমত সমাজের ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই ব্যাধিকে নির্মূল করার লক্ষ্যে কাজ করছে রাজ্য সরকার। এরই অঙ্গ হিসেবে বাঁকুড়া জেলার শালতোড়া ব্লকের উদ্যোগে বিদ্যালয় গুলিতে কন্যাশ্রী ক্লাবের সদস্যদের নিয়ে শুরু হয় বিদ্যালয় ভিত্তিক সচেতনতা শিবির। বৃহস্পতিবার ব্লকের দুই উচ্চ বিদ্যালয় তিলুড়ী কৃপাময়ী উচ্চ বিদ্যালয় এবং তিলুড়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো বাল্য বিবাহ রোধে সচেতনতা শিবির।
