বাংলা দলের অধিনায়ক মনোতোষ চাকলাদার ও স্ট্রাইকার দিলীপ ওঁরাওকে চাকরি দিল নবান্ন। বৃহস্পতিবার নবান্নে রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক ছিল। সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোটা থেকে চাকরি দেওয়া হয় বাংলা দলের অধিনায়ক মনোতোষ চাকলাদার ও স্ট্রাইকার দিলীপ ওঁরাওকে। প্রসঙ্গত, দুই ফুটবলারই অভাবের সঙ্গে লড়াই করে উঠে এসেছেন। এখনও তাদের সংসারে অভাবে দিন কাটে। প্রসঙ্গত, গত সোমবার সন্তোষ ফাইনাল শুরু হওয়ার খানিকক্ষণ আগেই চুঁচুড়ায় মনোতোষ চাকলাদারের বাড়ির চাল উড়ে গিয়েছিল কালবৈশাখীর দাপটে।
আরও পড়ুন- ফের প্রাতঃভ্রমণণে বেরিয়ে তৃণমূল সরকারকে আক্রমণ শানালেন দিলীপ ঘোষ
মাঠে নামার আগে কেরলে বসে সে খবর শুনেছিলেন মনোতোষ। দিলীপ দমদম নাগের বাজারের ছেলে। একটি ঘুপছি গলির ভিতর ছোট্ট একটা ঘর থেকে লড়াই করেই এই জায়গায় উঠে এসেছেন বাংলা দলের স্ট্রাইকারটি। বাংলাকে ফাইনালে এগিয়ে দেওয়ার গোলটিও এসেছিল তাঁর কাছ থেকেই। মনোতোষ ও দিলীপের নিয়োগের সিদ্ধান্তে খুশি ময়দান। অনেকেই বলছেন, এই রকম অনেক প্রতিভা আর্থিক নিরাপত্তার অভাবে মাঠ থেকে হারিয়ে যান। দল তাঁদেরকে পেয়ে বেশ খুশি।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার নবান্নে রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক ছিল। সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোটা থেকে চাকরি দেওয়া হয় বাংলা দলের অধিনায়ক মনোতোষ চাকলাদার ও স্ট্রাইকার দিলীপ ওঁরাওকে। প্রসঙ্গত, দুই ফুটবলারই অভাবের সঙ্গে লড়াই করে উঠে এসেছেন। এখনও তাদের সংসারে অভাবে দিন কাটে। প্রসঙ্গত, গত সোমবার সন্তোষ ফাইনাল শুরু হওয়ার খানিকক্ষণ আগেই চুঁচুড়ায় মনোতোষ চাকলাদারের বাড়ির চাল উড়ে গিয়েছিল কালবৈশাখীর দাপটে। মাঠে নামার আগে কেরলে বসে সে খবর শুনেছিলেন মনোতোষ।
দিলীপ দমদম নাগের বাজারের ছেলে। একটি ঘুপছি গলির ভিতর ছোট্ট একটা ঘর থেকে লড়াই করেই এই জায়গায় উঠে এসেছেন বাংলা দলের স্ট্রাইকারটি। বাংলাকে ফাইনালে এগিয়ে দেওয়ার গোলটিও এসেছিল তাঁর কাছ থেকেই। মনোতোষ ও দিলীপের নিয়োগের সিদ্ধান্তে খুশি ময়দান। অনেকেই বলছেন, এই রকম অনেক প্রতিভা আর্থিক নিরাপত্তার অভাবে মাঠ থেকে হারিয়ে যান। দল তাঁদেরকে পেয়ে বেশ খুশি।