নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গেল যাত্রী বোঝাই বেসরকারি বাস। আহত কমপক্ষে ৩০ জন যাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার কালিয়াচক থানার সুলতানগঞ্জ ৩৪ জাতীয় সড়কে। বাসযাত্রীরা জানিয়েছেন অতিরিক্ত যাত্রী থাকার কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস টি পাল্টি খেয়ে যায়। বিষয়টি তদন্ত করে ইতিমধ্যে দেখছেন কালিয়াচক থানার পুলিশ। আহত বাসযাত্রীরা মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে প্রাথমিক চিকিৎসা করে অনেকেই ছেড়ে দেওয়া হয় তবে ছয়জন বাসযাত্রী আশঙ্কাজনক অবস্থায় তারা মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ সুত্রে জানা গিয়েছে,আহতরা হলেন সুজিত আক্তার,নূরী খাতুন,শাহনাজ পারভীন,সুমন বিশ্বাস এদের চারজনের নাম জানা গেল দুজনের নাম এখনো জানা যায়নি। এদের মধ্যে সুমন বিশ্বাসের বাড়ি কোচবিহার জেলা এলাকায়।সে বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত। গতকাল রাতে শিলিগুড়ি থেকে সেই বেসরকারি বাসে উঠে কলকাতা যাচ্ছিল অন্যদিকে। সুজিত আক্তার, নূরী খাতুন ,শাহনাজ পারভীন ,তাদের বাড়ি হাওড়া জেলায়।এরা সবাই দার্জিলিং বেড়াতে গেছিল। ট্রেনের টিকিট না থাকায় তারা শিলিগুড়ি থেকে এই বেসরকারি বাসে কলকাতায় ফিরছিলেন।
আহত সুমন বিশ্বাসের অভিযোগ গাড়ির সিট পুরো ভর্তি ছিল এরপরেও বাস চালক গাড়ির ছাদের উপরে পিঁয়াজের বস্তা তুলেছিল।গাড়িটি শিলিগুড়ি থেকে ছাড়ার কিছু দূর গিয়েই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রথমে একটি টোটোকে ধাক্কা মারে। সেই সময় তারা বলেছিল চালককে গাড়ি আস্তে চালানোর জন্য। চালক শুনেনি ওভারলোডিং এর বিষয়টি নিয়েও চালককে বলা হয়েছিল।
আর ও পড়ুন বসিরহাটে উদ্ধার হলো প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র
গাড়ি ৮০ থেকে ৯০ কিলোমিটার বেগে ছুটছিল। তারপর ভোররাতেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি পাল্টি খেয়ে যায়। ইতিমধ্যেই যাত্রীদের উদ্ধার করে কালিয়াচক থানার পুলিশ মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।এই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে কালিয়াচক থানা পুলিশ।
উল্লেখ্য, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গেল যাত্রী বোঝাই বেসরকারি বাস। আহত কমপক্ষে ৩০ জন যাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার কালিয়াচক থানার সুলতানগঞ্জ ৩৪ জাতীয় সড়কে। বাসযাত্রীরা জানিয়েছেন অতিরিক্ত যাত্রী থাকার কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসটি পাল্টি খেয়ে যায়। বিষয়টি তদন্ত করে ইতিমধ্যে দেখছেন কালিয়াচক থানার পুলিশ। আহত বাসযাত্রীরা মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে প্রাথমিক চিকিৎসা করে অনেকেই ছেড়ে দেওয়া হয় তবে ছয়জন বাসযাত্রী আশঙ্কাজনক অবস্থায় তারা মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ সুত্রে জানা গিয়েছে,আহতরা হলেন সুজিত আক্তার,নূরী খাতুন,শাহনাজ পারভীন,সুমন বিশ্বাস এদের চারজনের নাম জানা গেল দুজনের নাম এখনো জানা যায়নি। এদের মধ্যে সুমন বিশ্বাসের বাড়ি কোচবিহার জেলা এলাকায়।সে বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত। গতকাল রাতে শিলিগুড়ি থেকে সেই বেসরকারি বাসে উঠে কলকাতা যাচ্ছিল অন্যদিকে। সুজিত আক্তার, নূরী খাতুন ,শাহনাজ পারভীন ,তাদের বাড়ি হাওড়া জেলায়।এরা সবাই দার্জিলিং বেড়াতে গেছিল। ট্রেনের টিকিট না থাকায় তারা শিলিগুড়ি থেকে এই বেসরকারি বাসে কলকাতায় ফিরছিলেন।
আহত সুমন বিশ্বাসের অভিযোগ গাড়ির সিট পুরো ভর্তি ছিল এরপরেও বাস চালক গাড়ির ছাদের উপরে পিঁয়াজের বস্তা তুলেছিল।গাড়িটি শিলিগুড়ি থেকে ছাড়ার কিছু দূর গিয়েই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রথমে একটি টোটোকে ধাক্কা মারে। সেই সময় তারা বলেছিল চালককে গাড়ি আস্তে চালানোর জন্য। চালক শুনেনি ওভারলোডিং এর বিষয়টি নিয়েও চালককে বলা হয়েছিল।