রামগঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ

রামগঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
রামগঙ্গা

রামগঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ । রাম গঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। ১ কিলোমিটারে খরচ প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা,সেচ দপ্তরে ঘুঘুর বাসা।পাথর প্রতিমার বিডিও অফিসের গেট থেকে হাজার মিটার দূরে নদী বাঁধ তৈরি নিয়ে এবার বড়োসড়ো দূর্নীতির অভিযোগ উঠলো সেচ দপ্তরের বিরুদ্ধে।

 

রামগঙ্গা ফেরিঘাট থেকে ভারা তলা পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার নদী বাঁধে ইটের বগ্ল দিয়ে তৈরির জন্য বরাদ্দ প্রায় ছয় কোটি টাকার মতো। নিম্নমানের ইমারতই সামগ্রীতৈরি করে টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিরোধী দলের নেতারা। এর ফলে এক মাসের মধ্যে এক পশলা বৃষ্টিতে সিমেন্ট ধুয়ে যাওয়ায় পড়ে আছে শুধু বালি। দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল।

 

হাত ঘষে মুঠো মারলে উঠে আসছে মুঠো মুঠো বালি। কোন ভিত ছাড়া শুধুমাত্র রাস্তার উপর ইট সাজিয়ে তৈরি হয়েছে রেলিং। তার গায়ে নেই কোন প্লাস্টার।এই নিয়ে স্থানীয় উপ-প্রধান স্বীকার করলে ও মুখে কুলুপ এঁটেছেন প্রশাসনের সমস্ত স্তরের কর্তাব্যক্তিরা।

 

আর ও পড়ুন    সাতসকালেই বিজেপি কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধার 

 

সেচ দপ্তর, বিডিও, পঞ্চায়েত সমিতি, থেকে জেলা পরিষদ পর্যন্ত কথা বলতে নারাজ। কিন্তু জনগণ বুঝে গেছেন কোটি কোটি টাকার এই কাজে কতটা দুর্নীতি জড়িয়ে গেছে সেচ দপ্তর।কাজ শুরু হওয়ার সময় এই এলাকার মানুষের ছিল বুকভরা আশা, এখন যেন তারা হতাশায় দিন গুনছে অশনির পূর্বাভাসে।

 

উল্লেখ্য, রামগঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ । রাম গঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। ১ কিলোমিটারে খরচ প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা,সেচ দপ্তরে ঘুঘুর বাসা।পাথর প্রতিমার বিডিও অফিসের গেট থেকে হাজার মিটার দূরে নদী বাঁধ তৈরি নিয়ে এবার বড়োসড়ো দূর্নীতির অভিযোগ উঠলো সেচ দপ্তরের বিরুদ্ধে।

 

রামগঙ্গা ফেরিঘাট থেকে ভারা তলা পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার নদী বাঁধে ইটের বগ্ল দিয়ে তৈরির জন্য বরাদ্দ প্রায় ছয় কোটি টাকার মতো। নিম্নমানের ইমারতই সামগ্রীতৈরি করে টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিরোধী দলের নেতারা। এর ফলে এক মাসের মধ্যে এক পশলা বৃষ্টিতে সিমেন্ট ধুয়ে যাওয়ায় পড়ে আছে শুধু বালি। দেখা দিয়েছে বড় বড় ফাটল।

 

হাত ঘষে মুঠো মারলে উঠে আসছে মুঠো মুঠো বালি। কোন ভিত ছাড়া শুধুমাত্র রাস্তার উপর ইট সাজিয়ে তৈরি হয়েছে রেলিং। তার গায়ে নেই কোন প্লাস্টার।এই নিয়ে স্থানীয় উপ-প্রধান স্বীকার করলে ও মুখে কুলুপ এঁটেছেন প্রশাসনের সমস্ত স্তরের কর্তাব্যক্তিরা।

 

সেচ দপ্তর, বিডিও, পঞ্চায়েত সমিতি, থেকে জেলা পরিষদ পর্যন্ত কথা বলতে নারাজ। কিন্তু জনগণ বুঝে গেছেন কোটি কোটি টাকার এই কাজে কতটা দুর্নীতি জড়িয়ে গেছে সেচ দপ্তর।কাজ শুরু হওয়ার সময় এই এলাকার মানুষের ছিল বুকভরা আশা, এখন যেন তারা হতাশায় দিন গুনছে অশনির পূর্বাভাসে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top