দায়সারা ভাবে চিকিৎসা চলছে শান্তিপুর সরকারি পশু চিকিৎসালয়ে

দায়সারা ভাবে চিকিৎসা চলছে শান্তিপুর সরকারি পশু চিকিৎসালয়ে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
শান্তিপুর

দায়সারা ভাবে চিকিৎসা চলছে শান্তিপুর সরকারি পশু চিকিৎসালয়ে।নদীয়ার শান্তিপুর থানার রামনগর মাঠ সংলগ্ন ডঃ বি সি রায় রোডের পাশেই রয়েছে সরকারি পশু চিকিৎসা কেন্দ্র। চিকিৎসা কেন্দ্র আছে অথচ নেই পশু চিকিৎসক। কোনওরকমে কম্পাউন্ডারের মাধ্যমে চলছে সেই পশু চিকিৎসা কেন্দ্র।প্রাণের থেকেও বেশি ভালোবেসে যারা অবলা জীবদের লালন পালন করেন, সেই সব পশুপ্রেমী মানুষরা তাদের পোষ্যদের নিয়ে যান সেই পশু চিকিৎসা কেন্দ্রে।

 

কিন্তু চিকিৎসকের অভাবে সেইসব অসুস্থ পোষ্য পায় না ঠিকমতো চিকিৎসা। ফলে চিকিৎসার অভাবে অনেক সময় মারাও যায়। পশুপ্রেমীদের অভিযোগ, পশুদের চিকিৎসা করাতে গিয়ে পাওয়া যাচ্ছেনা চিকিৎসককে। কম্পাউন্ডার ও নাইটগার্ডরা না বুঝেই পশুদের দিচ্ছেন ইঞ্জেকশন, এমনটাই অভিযোগ করছেন পশু প্রেমীরা।চিকিৎসকের অভাবে প্রিয় পশুদের বাঁচানো যাচ্ছেনা।

 

বাড়ির পোষ্যদের নিয়ে এসে পাওয়া যায়না পর্যাপ্ত চিকিৎসা। কার্যত বিনা চিকিৎসার অভাবে পশুরা মারা যাচ্ছে। কাউকে বলেও কোনও কাজ হচ্ছে না। তিন বছরের ওপরে এই চিকিৎসাকেন্দ্রে পশুদের কোন ডাক্তার নেই। যদিও এ কথা স্বীকার করে নিয়েছেন ওই পশু চিকিৎসা কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট।

 

আর ও পড়ুন    রামগঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ 

 

এই পশু চিকিৎসা কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত চিকিৎসক রিটায়ার্ড করেছেন। নতুন কোনও চিকিৎসককে এখনও দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। যতদিন পাকাপাকিভাবে কাউকে দায়িত্ব না দেওয়া হচ্ছে এই পশু চিকিৎসা কেন্দ্রে ততদিন এই ভাবেই চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু ঘটবে অনেক পোষ্যর।

 

উল্লেখ্য, দায়সারা ভাবে চিকিৎসা চলছে শান্তিপুর সরকারি পশু চিকিৎসালয়ে।নদীয়ার শান্তিপুর থানার রামনগর মাঠ সংলগ্ন ডঃ বি সি রায় রোডের পাশেই রয়েছে সরকারি পশু চিকিৎসা কেন্দ্র। চিকিৎসা কেন্দ্র আছে অথচ নেই পশু চিকিৎসক। কোনওরকমে কম্পাউন্ডারের মাধ্যমে চলছে সেই পশু চিকিৎসা কেন্দ্র।প্রাণের থেকেও বেশি ভালোবেসে যারা অবলা জীবদের লালন পালন করেন, সেই সব পশুপ্রেমী মানুষরা তাদের পোষ্যদের নিয়ে যান সেই পশু চিকিৎসা কেন্দ্রে।

 

কিন্তু চিকিৎসকের অভাবে সেইসব অসুস্থ পোষ্য পায় না ঠিকমতো চিকিৎসা। ফলে চিকিৎসার অভাবে অনেক সময় মারাও যায়। পশুপ্রেমীদের অভিযোগ, পশুদের চিকিৎসা করাতে গিয়ে পাওয়া যাচ্ছেনা চিকিৎসককে। কম্পাউন্ডার ও নাইটগার্ডরা না বুঝেই পশুদের দিচ্ছেন ইঞ্জেকশন, এমনটাই অভিযোগ করছেন পশু প্রেমীরা।চিকিৎসকের অভাবে প্রিয় পশুদের বাঁচানো যাচ্ছেনা।

 

বাড়ির পোষ্যদের নিয়ে এসে পাওয়া যায়না পর্যাপ্ত চিকিৎসা। কার্যত বিনা চিকিৎসার অভাবে পশুরা মারা যাচ্ছে। কাউকে বলেও কোনও কাজ হচ্ছে না। তিন বছরের ওপরে এই চিকিৎসাকেন্দ্রে পশুদের কোন ডাক্তার নেই। যদিও এ কথা স্বীকার করে নিয়েছেন ওই পশু চিকিৎসা কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top