জন্মদিনে দেহদানের অঙ্গীকার করে নজির গড়লেন কোদালিয়ার পায়েল। কথায় বলে ‘মানুষ মানুষের জন্য’ আর সেই কথাটিকে সত্য প্রমাণ করলেন দক্ষিন ২৪ পরগনার কোদালিয়ার বাসিন্দা তরুণী পায়েল ব্যানার্জী। ২০২২ সালে পায়েল নিজের জন্মদিনে মরণোত্তর দেহ দানের সমাজের কাছে এক বার্তা দিলেন যে, মানুষই পারে মানুষের জন্য কিছু করতে।
এদিন পায়েল ব্যানার্জী নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান, আজকের এই শুভ দিনে এই মহান কাজটি করতে পেরে আমার সত্যি খুব ভালো লাগছে। মৃত্যুর পর যদি আমার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি কোন অসহায় মানুষের কাজে লাগে তবে খুব ভালো লাগবে তাছাড়া তিনি বলেন, একমাত্র দেহ দানের মাধ্যমে কোন মৃত ব্যাক্তি চিরকাল অন্য কোন গ্রহীতার মধ্যে বেঁচে থাকেন। পাশাপাশি তিনি জানান, আমাদের প্রতিটি মানুষের উচিত আরো বেশী করে মরোণত্তর দেহ দানে আগ্রহী হওয়া।
তবে তার জন্য যথেষ্ট প্রচারের প্রয়োজন আছে বলে জানান পায়েল ব্যানার্জী। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পায়েল নিজে একটি সেচ্ছাসেবী সংস্থার সাথে যুক্ত আছেন, যেই সংস্থা বিগত করোনা কালে বা অন্যান্য সময় সারা বছর সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করে চলে। এদিন তার এই অঙ্গীকার দেখে বহু মানুষ তাকে উৎসাহ দিয়েছেন এবং অনেক সাধারণ মানুষ মরন্নোত্তর দেহদানের কর্মসূচি নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সবশেষে কোদালিয়ার হার না মানা পায়েলের এই সিদ্ধান্ত কেই কূর্নিশ জানায় এলাকার সাধারণ মানুশ।
উল্লেখ্য, কথায় বলে ‘মানুষ মানুষের জন্য’ আর সেই কথাটিকে সত্য প্রমাণ করলেন দক্ষিন ২৪ পরগনার কোদালিয়ার বাসিন্দা তরুণী পায়েল ব্যানার্জী। ২০২২ সালে পায়েল নিজের জন্মদিনে মরণোত্তর দেহ দানের সমাজের কাছে এক বার্তা দিলেন যে, মানুষই পারে মানুষের জন্য কিছু করতে।
এদিন পায়েল ব্যানার্জী নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান, আজকের এই শুভ দিনে এই মহান কাজটি করতে পেরে আমার সত্যি খুব ভালো লাগছে। মৃত্যুর পর যদি আমার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি কোন অসহায় মানুষের কাজে লাগে তবে খুব ভালো লাগবে তাছাড়া তিনি বলেন, একমাত্র দেহ দানের মাধ্যমে কোন মৃত ব্যাক্তি চিরকাল অন্য কোন গ্রহীতার মধ্যে বেঁচে থাকেন। পাশাপাশি তিনি জানান, আমাদের প্রতিটি মানুষের উচিত আরো বেশী করে মরোণত্তর দেহ দানে আগ্রহী হওয়া।