লাদাখে খাদে বাস দুর্ঘটনায় মৃত খড়গপুর শহরের বাপ্পাদিত্য খুটিয়া , এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া। বাস দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন এক জওয়ান। মৃত জওয়ান খড়্গপুর পৌরসভার 25 নম্বর ওয়ার্ডের বারবেটিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর নাম বাপ্পাদিত্য খুঁটিয়া। লাদাখের পথে বাস দুর্ঘটনায় শুক্রবার মৃত্যু হয় তাঁর। বাপ্পাদিত্য সহ মৃত্যু হয় আরও সাত জন জওয়ানের।খড়্গপুরের বাসিন্দা বাপ্পাদিত্য ২০০৯ সালে সেনাবাহিনীতে যুক্ত হন। এ বছরের ২৭ এপ্রিল বাড়ি থেকে ছুটি কাটিয়ে কাজে ফেরেন বাপ্পাদিত্য।
আরও পড়ুন – কেন এটিএম-এ 4-সংখ্যার পিন থাকে, এটিএম সম্পর্কে 6 তথ্য যা আপনাকে অবাক করে দেবে!
শুক্রবার বাসে করে শিয়াচেন যাবার পথে সিয়ং নদীতে পড়ে যায় বাসটি। যার ফলে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।খড়গপুরে মৃত জওয়ানের বাড়িতে রয়েছেন মা, বাবা, স্ত্রী ও এগারো মাসের শিশু কন্যা।
এমন ঘটনায় শোকস্তব্ধ সকল এলাকাবাসী।গুজরাট থেকে পোস্টিং বদলে করা হয়েছিল শিয়াচেনে। সেখানে যাবার পথেই রাস্তায় হঠাৎ ধ্বস নামে। এর ফলেই ঘটে এই দুর্ঘটনা। বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায়।
৭ জনের মৃত্যু হয় এবং ১৯ জন আহত হন। বাপ্পাদিত্যের মা রিনা খুটিয়া জানিয়েছেন তার ইচ্ছে ছিলো না এই জায়গায় তাঁর ছেলে কাজ করুক। তিনি আরও জানান, বাপ্পাদিত্য ডিসেম্বরে তিন মাসের ছুটি নিয়ে বাড়ি এসেছিল , নতুন ঘর বানাবেন বলে ঠিক করেছিলেন।
কিন্তু সে বাড়ি আর গড়া হলো না। ৩২ বছরের জওয়ানের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার বাবা অবসরপ্রাপ্ত আরপিএফ কর্মী সুকুমার খুটিয়া ছেলের মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। 11 মাসের নাতনিকে নিয়ে অঝর নয়নে কেঁদেই চলছেন, তাদের সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছেন না প্রতিবেশীরা। যার ফলে ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। রবিবার তার মৃতদেহ বাড়িতে আসবে বলে তার পরিবার সূত্রে জানা যায়।
উল্লেখ্য, লাদাখে খাদে বাস দুর্ঘটনায় মৃত খড়গপুর শহরের বাপ্পাদিত্য খুটিয়া , এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া। বাস দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন এক জওয়ান। মৃত জওয়ান খড়্গপুর পৌরসভার 25 নম্বর ওয়ার্ডের বারবেটিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর নাম বাপ্পাদিত্য খুঁটিয়া। লাদাখের পথে বাস দুর্ঘটনায় শুক্রবার মৃত্যু হয় তাঁর। বাপ্পাদিত্য সহ মৃত্যু হয় আরও সাত জন জওয়ানের।খড়্গপুরের বাসিন্দা বাপ্পাদিত্য ২০০৯ সালে সেনাবাহিনীতে যুক্ত হন। এ বছরের ২৭ এপ্রিল বাড়ি থেকে ছুটি কাটিয়ে কাজে ফেরেন বাপ্পাদিত্য।