বধূ খুনের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হলো স্বামী সহ শ্বশুরবাড়ির ৫ জনের। ঘটনা দাসপুরের। ২০১৩ সালের ৩০ আগস্ট শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় গৃহবধূ রুমা রায় কে। অভিযোগ দায়ের হয় স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন এর বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার ঘাটাল মহকুমা আদালতের অতিরিক্ত দায়রা বিচারক সঞ্জয় শর্মা মৃতার স্বামী নির্মল রায় , শ্বাশুড়ি , ননদ , জা , ভাসুর কে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এর নির্দেশ দেন। মৃত গৃহবধূর বাবা সুকুমার রায় তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন।
যার ভিত্তিতে দাসপুর থানার পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে মামলা দায়ের করে । ঘাটাল আদালতে বিচার চলতে থাকে। সোমবার ঘাটাল আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে। মঙ্গলবার ঘাটাল আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক অভিযুক্তদের সাজা ঘোষণা করে। মৃতের বাবা সুকুমার রায় বলেন আদালতের বিচারে তিনি ও তার পরিবারের লোকেরা খুশি। এইভাবে গৃহবধূদের নৃশংস ভাবে কেউ যাতে খুন না করে তার জন্য এদের ফাঁসি হলে আরো খুশি হতাম।
উল্লেখ্য, বধূ খুনের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হলো স্বামী সহ শ্বশুরবাড়ির ৫ জনের। ঘটনা দাসপুরের। ২০১৩ সালের ৩০ আগস্ট শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় গৃহবধূ রুমা রায় কে। অভিযোগ দায়ের হয় স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন এর বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার ঘাটাল মহকুমা আদালতের অতিরিক্ত দায়রা বিচারক সঞ্জয় শর্মা মৃতার স্বামী নির্মল রায় , শ্বাশুড়ি , ননদ , জা , ভাসুর কে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এর নির্দেশ দেন। মৃত গৃহবধূর বাবা সুকুমার রায় তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন।
যার ভিত্তিতে দাসপুর থানার পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে মামলা দায়ের করে । ঘাটাল আদালতে বিচার চলতে থাকে। সোমবার ঘাটাল আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে। মঙ্গলবার ঘাটাল আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক অভিযুক্তদের সাজা ঘোষণা করে। মৃতের বাবা সুকুমার রায় বলেন আদালতের বিচারে তিনি ও তার পরিবারের লোকেরা খুশি। এইভাবে গৃহবধূদের নৃশংস ভাবে কেউ যাতে খুন না করে তার জন্য এদের ফাঁসি হলে আরো খুশি হতাম।