থানার সামনে ব্রেঞ্চে শুয়ে এক মাঝ বয়েসি, স্থায়ীয়েদের ধারণা তিনি মৃত, চাঁদা তুলে সৎকারের উদ্যোগ। বৃহস্পতিবার ভোরে জলপাইগুড়ি কোতওয়ালি থানা লাগওয়া নাগরিক দের বসার জন্য পৌরসভা নির্মিত ব্রেঞ্চে এক ব্যাক্তিকে শুয়ে থাকতে দেখেন প্রাত ভ্রমণ কারীরা, তবে শুয়ে থাকা ব্যাক্তির শরীরে প্রাণ নেই বলেই মনে করছেন অনেকেই। জানা গেছে মৃত ব্যাক্তির নাম রাজেশ গুরুং, মূলত কলকাতার বাসিন্দা হলেও বেশ কয়েক বছর থেকে থানা মোড়ে রাজীব ভবন লাগওয়া একটি চায়ের দোকানে কাজ করেই চলতো ওনার রুটিরুজি।
এর মধ্যে বার বার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ও ভর্তি হয়ে ছিলেন তিনি,বলে জানালেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসা এক আত্মীয় (বাইট, ভাগ্না ). ওপরদিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত জেলা কংগ্রেসের নেতা সুজন হাজরা জানান, এই ব্যাক্তি দীর্ঘদিন থেকে রাজীব ভবনের সঙ্গে থাকা চায়ের দোকানে কাজ করতো, অসুস্থ ছিলো, সেই অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হতে পারে বলে জানান তিনি, বিষয়টি ইতিমধ্যে পুলিশ কেও জানানো হয়েছে, এরপর যে হেতু মৃত ব্যাক্তির তেমন কেউ নেই তাই সবার কাছে সাহায্যে তুলে প্রশাসনিক নিয়ম নীতি মেনে সৎকারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন – পান চাষিদের পাশে দাঁড়াতে এবার উদ্যোগ নিল হাওড়া জেলা পরিষদ
উল্লেখ্য, থানার সামনে ব্রেঞ্চে শুয়ে এক মাঝ বয়েসি, স্থায়ীয়েদের ধারণা তিনি মৃত, চাঁদা তুলে সৎকারের উদ্যোগ। বৃহস্পতিবার ভোরে জলপাইগুড়ি কোতওয়ালি থানা লাগওয়া নাগরিক দের বসার জন্য পৌরসভা নির্মিত ব্রেঞ্চে এক ব্যাক্তিকে শুয়ে থাকতে দেখেন প্রাত ভ্রমণ কারীরা, তবে শুয়ে থাকা ব্যাক্তির শরীরে প্রাণ নেই বলেই মনে করছেন অনেকেই। জানা গেছে মৃত ব্যাক্তির নাম রাজেশ গুরুং, মূলত কলকাতার বাসিন্দা হলেও বেশ কয়েক বছর থেকে থানা মোড়ে রাজীব ভবন লাগওয়া একটি চায়ের দোকানে কাজ করেই চলতো ওনার রুটিরুজি।
এর মধ্যে বার বার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ও ভর্তি হয়ে ছিলেন তিনি,বলে জানালেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসা এক আত্মীয় (বাইট, ভাগ্না ). ওপরদিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত জেলা কংগ্রেসের নেতা সুজন হাজরা জানান, এই ব্যাক্তি দীর্ঘদিন থেকে রাজীব ভবনের সঙ্গে থাকা চায়ের দোকানে কাজ করতো, অসুস্থ ছিলো, সেই অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হতে পারে বলে জানান তিনি, বিষয়টি ইতিমধ্যে পুলিশ কেও জানানো হয়েছে, এরপর যে হেতু মৃত ব্যাক্তির তেমন কেউ নেই তাই সবার কাছে সাহায্যে তুলে প্রশাসনিক নিয়ম নীতি মেনে সৎকারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।