কেশপুরে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত ১৭ জন , গ্রেপ্তার ১৩ জন। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর ব্লকের শাঁখপুর , গরগজপোতা গ্রামে সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত দুই গোষ্ঠীর দফায় দফায় সংঘর্ষ বাধে । এতে এক জন মহিলা সহ ১৭ জন আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ।একে অপরের বাড়িঘর ভাঙচুর , লুটপাট চালিয়েছে বলে অভিযোগ।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার জানান , এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ।
এলাকায় তীব্র উত্তেজনা থাকায় গ্রামে পুলিশি টহলদারী বাড়ানো হয়েছে। ঠিক কি কারণে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখার জন্য কেশপুর থানার পুলিশ তদন্তের কাজ শুরু করেছে। গোটা এলাকা থমথমে অবস্থায় রয়েছে। কেবলমাত্র পুলিশবাহিনী টহলদারি শুরু করেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ওই ঘটনাকে নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে যায়নি। যেভাবে উত্তপ্ত হয়েছে কেশপুরের ওই দুটি এলাকা তাতে আরো গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা। তবে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন – ফের ঝাড়গ্রামে মাথা চাড়া দিল ম্যালেরিয়া আতঙ্ক
উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর ব্লকের শাঁখপুর , গরগজপোতা গ্রামে সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত দুই গোষ্ঠীর দফায় দফায় সংঘর্ষ বাধে । এতে এক জন মহিলা সহ ১৭ জন আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ।একে অপরের বাড়িঘর ভাঙচুর , লুটপাট চালিয়েছে বলে অভিযোগ।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার জানান , এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ।
এলাকায় তীব্র উত্তেজনা থাকায় গ্রামে পুলিশি টহলদারী বাড়ানো হয়েছে। ঠিক কি কারণে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখার জন্য কেশপুর থানার পুলিশ তদন্তের কাজ শুরু করেছে। গোটা এলাকা থমথমে অবস্থায় রয়েছে। কেবলমাত্র পুলিশবাহিনী টহলদারি শুরু করেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা ওই ঘটনাকে নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে যায়নি। যেভাবে উত্তপ্ত হয়েছে কেশপুরের ওই দুটি এলাকা তাতে আরো গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা। তবে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।