বিদ্যুতের বিল পরিশোধ থাকা সত্ত্বেও গ্রাহককে না জানিয়ে করা হল বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন, মূল্য লক্ষ লক্ষ টাকার ভেনামি চিংড়ি।
বিদ্যুৎ দপ্তর এর মথুরাপুর স্টেশন ম্যানেজারের কিছু অন্যায় কাজের জন্য বিদ্যুৎ ভবন থেকে বিদ্যুৎ দপ্তর এর সমস্ত বিভাগে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায় মলয় ভট্টাচার্য নামে এক চিংড়ি ব্যবসায়ী। আর তারই জেরে গায়ের জোরে প্রভাব খাটিয়ে কোটি টাকার চিংড়ি ব্যবসার প্রকল্পের এর বিদ্যুতের লাইন কেটে দিয়ে গেল বিদ্যুৎ দপ্তরে স্টেশন ম্যানেজার আদিল হোসেন।
ফলে আনুমানিক 30 থেকে 40লক্ষ টাকার মত ক্ষতির মুখে ওই চিংড়ি ব্যবসায়ী। ভেঙে পড়েছে ওই ব্যবসায়ীর গোটা পরিবার। ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ 24 পরগনার পাথরপ্রতিমা ব্লকের হেরম্ব গোপাল পুরের দক্ষিণ কাশীনগর এলাকায়। মলয় ভট্টাচার্যের অভিযোগ কিছু না জানিয়ে হঠাৎ স্টেশন সুপার এসে এখানকার হাইভোল্টেজ লাইনটি কেটে দিয়ে চলে যায় আর প্রচণ্ড গরমে অক্সিজেন না পেয়ে চিংড়ি প্রকল্পের ফিশারি চিংড়িগুলো মরতে থাকে। বহু চিংড়ি জলের তলায় মরে পচে জল দূষিত হয়।
আরও পড়ুন – এক গৃহবধুর রহস্য মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য
দুর্গন্ধে অন্যান্য চিংড়ির অবশিষ্ট চিংড়িগুলো মরে যায়। আর এই ক্ষতির মুখে পড়ে ওই ব্যবসায়ী অসুস্থ হয়ে পড়ে হতাশায় ভুগছে ঐ ব্যাবসায়ীর গোটা পরিবার। আমরা টেলিফোনের মাধ্যমে ওই এসিস্টেন ইঞ্জিনিয়ার কে জিজ্ঞাসা করেছিলাম কি কারণে তিনি এই বিদ্যুতের লাইন কেটে দিলেন। কোন সদুত্তর দিতে পারেননি উল্টে তিনি বললেন বিদ্যুৎ ভবন এর কাছে জেনে নিন । জিজ্ঞাসা করলাম আপনি গিয়ে লাইন কেটেছেন, কি কারনে লাইন কাটলেন আপনি বলুন? তার মিটারের বিল আপডেট রয়েছে, তা সত্বেও কেন কাটলে? আপনি লাইন কেটেছেন, তাই আপনাকে এই প্রশ্ন। এই প্রশ্নের কোন উত্তর না দিয়ে লাইনটি কেটে নিলেন। বিদ্যুতের বিল