১৫ ই জুন থেকে সমুদ্রে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় খুশি মৎস্যজীবীরা

১৫ ই জুন থেকে সমুদ্রে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় খুশি মৎস্যজীবীরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

১৫ ই জুন থেকে সমুদ্রে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় খুশি মৎস্যজীবীরা। নদী ও সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধের সময়সীমা (ব্যান পিরিয়ড) শেষ হচ্ছে আজ ১৪ জুন। ১৫ জুন থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মৎস্যজীবীদের প্রায় দুই হাজারের বেশি ট্রলার সমুদ্রে মাছ ধরতে রওনা দেবে। দীঘা, শঙ্করপুর, পেটুয়াঘাট, নন্দীগ্রাম, শৌলা – সর্বত্রই মৎস্যজীবী পরিবাবগুলিতে সাজ সাজ পরিবেশ। কড়া নজর রাখা হচ্ছে – করোনা বিধি ও মাছ শিকার সংক্রান্ত বীমা করার দিকে। মৌসুমের শুরুতেই হালকা বৃষ্টি ও মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে প্রচুর ইলিশ উঠতে পারে বলে আশা মৎস্যজীবী সংগঠনগুলির।

 

সমুদ্রে যাওয়ার আগে ট্রলারগুলোকে বৈধ রেজিস্ট্রেশন এর কাগজ,  মৎস্যজীবীদের  পরিচয় পত্রের কাগজ সঙ্গে নিতে হবে। নিরাপত্তার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পেটুয়াঘাট মৎস্য বন্দরের বিশেষ আধিকারিক অরিন্দম সেনগুপ্ত। দুর্ঘটনা এড়াতে গভীর সমুদ্রে যাওয়া প্রতিটি ট্রলারে বিপদ সংকেত প্রেরণ যন্ত্র তথা ডিস্ট্রেস এলার্মিং ট্র্যান্সমিটার (DAT) এবং অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র রাখা বাধ্যতামূলক করা  হয়েছে। ট্রলারে লাইফ জ্যাকেট এবং পর্যাপ্ত ওষুধ মজুদ রাখতে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন – সহজ ইংরেজি বানান বলতেই ভ্যাবাচ্যাকা! রাস্তায় অবরুদ্ধ করে পাশ করাতে হবে আকাশ কুসুম দাবি পড়ুয়াদের

উল্লেখ্য, নদী ও সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধের সময়সীমা (ব্যান পিরিয়ড) শেষ হচ্ছে আজ ১৪ জুন। ১৫ জুন থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মৎস্যজীবীদের প্রায় দুই হাজারের বেশি ট্রলার সমুদ্রে মাছ ধরতে রওনা দেবে। দীঘা, শঙ্করপুর, পেটুয়াঘাট, নন্দীগ্রাম, শৌলা – সর্বত্রই মৎস্যজীবী পরিবাবগুলিতে সাজ সাজ পরিবেশ। কড়া নজর রাখা হচ্ছে – করোনা বিধি ও মাছ শিকার সংক্রান্ত বীমা করার দিকে। মৌসুমের শুরুতেই হালকা বৃষ্টি ও মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে প্রচুর ইলিশ উঠতে পারে বলে আশা মৎস্যজীবী সংগঠনগুলির।

 

সমুদ্রে যাওয়ার আগে ট্রলারগুলোকে বৈধ রেজিস্ট্রেশন এর কাগজ,  মৎস্যজীবীদের  পরিচয় পত্রের কাগজ সঙ্গে নিতে হবে। নিরাপত্তার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পেটুয়াঘাট মৎস্য বন্দরের বিশেষ আধিকারিক অরিন্দম সেনগুপ্ত। দুর্ঘটনা এড়াতে গভীর সমুদ্রে যাওয়া প্রতিটি ট্রলারে বিপদ সংকেত প্রেরণ যন্ত্র তথা ডিস্ট্রেস এলার্মিং ট্র্যান্সমিটার (DAT) এবং অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র রাখা বাধ্যতামূলক করা  হয়েছে। ট্রলারে লাইফ জ্যাকেট এবং পর্যাপ্ত ওষুধ মজুদ রাখতে বলা হয়েছে। ১৫ ই জুন

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top