প্রায় ১০ ঘণ্টা পর মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস থেকে বেরোলো সিবিআইয়ের তদন্তকারী দল

প্রায় ১০ ঘণ্টা পর মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস থেকে বেরোলো সিবিআইয়ের তদন্তকারী দল

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

প্রায় ১০ ঘণ্টা পর মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস থেকে বেরোলো সিবিআইয়ের তদন্তকারী দল। আজ ২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তল্লাশি অভিযানে নামে সিবিআই। সেই তল্লাশি অভিযানে সকাল ৯:১৫ নাগাদ সল্টলেকের নিবেদিতা ভবনের মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিসে হানা দেয় সিবিআইয়ের ১১ জনের তদন্তকারী দল। ২৭৩ জনের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই হানা দেয় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কার্যালয়ে। তবে সেখানে সেই মুহূর্তে পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় গাঙ্গুলি উপস্থিত না থাকায় সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন পর্ষদের অ্যাডমিন পারমিতা রায়কে।

আরও পড়ুন – সহকারি তন্তু পাট দিয়ে বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরির এক বিশেষ প্রশিক্ষণ শিবির

এরপরই কল্যাণময় গাঙ্গুলির সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে পর্ষদে আসতে নির্দেশ দেয় সিবিআই। তবে তারপরেও কল্যাণময় গাঙ্গুলি পর্ষদে না এসে পৌঁছালে তার কাদাপাড়া এলাকার বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই। সেখান থেকেই কল্যাণময় গাঙ্গুলিকে বিকেল পৌনে পাঁচটা নাগাদ নিজের গাড়িতেই কার্যত নজরবন্দি করে পর্ষদের দফতরে নিয়ে আসেন সিবিআই আধিকারিকরা। তারপর তাকে দীর্ঘক্ষণ জেরা করে সিবিআই। সূত্রের খবর, ২৭৩ জনের নিয়োগে পর্ষদের ভূমিকা কি ছিল, কেন তাদের এক নম্বর বাড়ানো হল, কোনও ব্যক্তির প্ররোচনায় এই কাজে পর্ষদ সম্মতি দিয়েছিল কিনা, এই সব বিষয় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় গাঙ্গুলি এবং অ্যাডমিন পারমিতা রায়কে।

 

সেই বয়ান রেকর্ড করা হয় বলেও সূত্রের খবর। এরপরই সন্ধ্যা ৭:১০ নাগাদ জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পর্ষদ অফিস থেকে বেরিয়ে যায় সিবিআই। পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পর্ষদ থেকে বেরিয়ে যান পর্ষদের অ্যাডমিন পারমিতা রায়। বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিস থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। সেই নথি এবং দুজনের রেকর্ডেড বয়ান উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের দেখানো হবে। এরপরই পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। প্রায় ১০ ঘণ্টা

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top