দীঘার সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হল এক পর্যটকের

দীঘার সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হল এক পর্যটকের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

দীঘার সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হল এক পর্যটকের । বারাসাত থেকে বেড়াতে আসা এক পর্যটক দীঘার সমুদ্রের জলে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গিয়ে মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হল। স্নান করতে নেমে সমুদ্রের গভীরের দিকে চলে যাওয়ায় তলিয়ে নিয়ে যায় রতন সামন্ত নামের এক পর্যটকে। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী। প্রাথমিকভাবে স্ত্রী বাঁচানোর জন্য চিৎকার আর্তনাত করেন। হাত বাড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেন স্বামীকে। কিন্তু কোনভাবে শেষ রক্ষা হয়নি। তলিয়ে যাচ্ছিলেন স্ত্রী ও। তাকে কোন রকমে উদ্ধার করেন উলিয়ারা। দিঘার জগন্নাথ ঘাটের কাছের ঘটনা।

 

পুলিশ প্রশাসন এসে স্পিডবোট নিয়ে তলিয়ে যাওয়া রতনকে টানা ঘন্টা দেড়েক ধরে খোঁজাখুঁজির পর তাকে উদ্ধার হয়। বিচে তোলার পর তার বুকে প্রেসার দিয়ে জল বার কারার চেষ্টাসহ তার প্রাণ ফেরানোর আপ্রান চেষ্টা করেন লুলিয়াও পুলিশকর্মীরা। কিন্তু কোনোরকম সাড়াশব্দ না পাওয়ায় দীঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে তড়িঘড়ি ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেছে। বারাসাত থেকে একটি বাসে করে গতকাল 25 জনের দল দীঘায় বেড়াতে এসেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন রতন ও তার স্ত্রী ও একটি 5 বছরের কন্যা সন্তান। স্বামী কে হারিয়ে অঝোরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন স্ত্রী ও তার ছোট্ট মেয়ে। শোকের ছায়া পরিবারে। রতনের বয়স 35। রতন বারাসাতের দত্তপুকুর থানা এলাকার বাসিন্দা।

আরও পড়ুন – দীর্ঘ গ্রীষ্মের ছুটির পর খুলছে স্কুল, জারি একাধিক স্বাস্থ্যবিধি

উল্লেখ্য, বারাসাত থেকে বেড়াতে আসা এক পর্যটক দীঘার সমুদ্রের জলে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গিয়ে মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হল। স্নান করতে নেমে সমুদ্রের গভীরের দিকে চলে যাওয়ায় তলিয়ে নিয়ে যায় রতন সামন্ত নামের এক পর্যটকে। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী। প্রাথমিকভাবে স্ত্রী বাঁচানোর জন্য চিৎকার আর্তনাত করেন। হাত বাড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেন স্বামীকে। কিন্তু কোনভাবে শেষ রক্ষা হয়নি। তলিয়ে যাচ্ছিলেন স্ত্রী ও। তাকে কোন রকমে উদ্ধার করেন উলিয়ারা। দিঘার জগন্নাথ ঘাটের কাছের ঘটনা। পুলিশ প্রশাসন এসে স্পিডবোট নিয়ে তলিয়ে যাওয়া রতনকে টানা ঘন্টা দেড়েক ধরে খোঁজাখুঁজির পর তাকে উদ্ধার হয়।

 

বিচে তোলার পর তার বুকে প্রেসার দিয়ে জল বার কারার চেষ্টাসহ তার প্রাণ ফেরানোর আপ্রান চেষ্টা করেন লুলিয়াও পুলিশকর্মীরা। কিন্তু কোনোরকম সাড়াশব্দ না পাওয়ায় দীঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে তড়িঘড়ি ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেছে। বারাসাত থেকে একটি বাসে করে গতকাল 25 জনের দল দীঘায় বেড়াতে এসেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন রতন ও তার স্ত্রী ও একটি 5 বছরের কন্যা সন্তান।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top