৫২ কেজি গাঁজা সহ একটি ছয় চাকার কন্টেইনার আটক করল এনজিপি থানার পুলিশ। আটক গাড়ির চালক সহ খালাশি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, ফুলবাড়ির আমাইদিঘীর একটি লাইন হোটেল থেকে আটক করা হয় একটি কন্টেনার। কন্টেনারে গাড়ির চালকের সিট ও পার্শবর্তী এলাকা থেকে উদ্ধার হয় ৫২ কেজি গাঁজা। পুলিশ সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, আটক করা হয় গাড়ির চালক সুনীল কুমার ও খালাশি বাবু বর্মণকে।
সুনীল কুমার উত্তরপ্রদেশের বাসীন্দা। বাবু কোচবিহারের বাসীন্দা। হরিয়ানার নম্বরের গাড়িটিও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে, কোচবিহার থেকে বিহারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল গাঁজার প্যাকেটগুলি। দীর্ঘদিন ধরেই, গাঁজা পাচারচক্রের সাথে জড়িত ছিল দু’জনেই। শনিবার রাতে খাবারের জন্য আমাইদিঘীর লাইন হোটেলে দাঁড়িয়েছিল। সেখানেই আটক করা হয় গাড়ি সহ চালক ও খালাশিকে। রবিবার ধৃতদের জলপাইগুড়ি আদালতে তোলা হয়। পুলিশি রিমান্ডে নেওয়া হবে। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এই পাচারচক্রের মূল পান্ডাকে ধরার চেস্টা করা হবে জানায় পুলিশ।
আরও পড়ুন – বাড়িতে বসে নিষিদ্ধ কাফ সিরারের ব্যবসা, ধৃত মহিলা
উল্লেখ্য, ৫২ কেজি গাঁজা সহ একটি ছয় চাকার কন্টেইনার আটক করল এনজিপি থানার পুলিশ। আটক গাড়ির চালক সহ খালাশি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, ফুলবাড়ির আমাইদিঘীর একটি লাইন হোটেল থেকে আটক করা হয় একটি কন্টেনার। কন্টেনারে গাড়ির চালকের সিট ও পার্শবর্তী এলাকা থেকে উদ্ধার হয় ৫২ কেজি গাঁজা। পুলিশ সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, আটক করা হয় গাড়ির চালক সুনীল কুমার ও খালাশি বাবু বর্মণকে। সুনীল কুমার উত্তরপ্রদেশের বাসীন্দা।
বাবু কোচবিহারের বাসীন্দা। হরিয়ানার নম্বরের গাড়িটিও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে, কোচবিহার থেকে বিহারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল গাঁজার প্যাকেটগুলি। দীর্ঘদিন ধরেই, গাঁজা পাচারচক্রের সাথে জড়িত ছিল দু’জনেই। শনিবার রাতে খাবারের জন্য আমাইদিঘীর লাইন হোটেলে দাঁড়িয়েছিল। সেখানেই আটক করা হয় গাড়ি সহ চালক ও খালাশিকে। রবিবার ধৃতদের জলপাইগুড়ি আদালতে তোলা হয়। পুলিশি রিমান্ডে নেওয়া হবে। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এই পাচারচক্রের মূল পান্ডাকে ধরার চেস্টা করা হবে জানায় পুলিশ।