বাসের চাকায় পিষ্ঠ হয়ে নবম শ্রেণী ছাত্রের মৃত্যু। পুলিশের বিরুদ্ধে ধাক্কা দিয়ে বাসের তলায় ফেলে দেওয়ার অভিযোগ পরিবারের। জুন মাসের 26 তারিখ রাতে কালিয়াচকের বালিয়াডাঙ্গার বাসিন্দা মহিম আখতার নামে ১৬ বছরের এক নবম শ্রেণীর পড়ুয়াকে তার বাড়ির সামনে থেকে ধরে কয়েকজন পুলিশ চলন্ত বাসের সামনে ফেলে দেয় বলে অভিযোগ। তারপর মৃত্যু যন্ত্রণায় ওই ছাত্র ছটফট করতে থাকলে তাকে ছেড়ে পুলিশ পালিয়ে যায়। বালিয়াডাঙ্গা মোড়েই ওই ছাত্রের বাড়ি।
সমস্ত দৃশ্য তার মা-বাবা দেখে দৌড়ে ছুটে যান ঘটনাস্থলে। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় সিলামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তারপরেই ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহ মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ এই খুনের ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পুলিশ উঠে পড়ে লেগেছে। ঘটনার ৭ দিন পেরিয়ে গেলেও অভিযুক্ত পুলিশদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন – উত্তরের ফিল্মসিটি নিয়ে আশার ইঙ্গিত মিমি চক্রবর্তীর
সেই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রবিবার রাতে কালিয়াচকে বালিয়াডাঙ্গার মৃত মহিম আখতারের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে এমনই দাবি করলেন সিপিএমের পলিট ব্যুরোর সদস্য তথা রাজ্য সম্পাদক মোঃ সেলিম। যদিও মালদা জেলা পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব জানিয়েছেন, দুর্ঘটনায় ওই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। আহ তোকে হাসপাতালে না নিয়ে যাওয়ার জন্য তানবীর হাবিব নামে কালিয়াচক থানায় কর্তব্যরত এক পুলিশ সাব ইন্সপেক্টর কে ক্লোজ করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বাসের চাকায়