নদী গ্রাসের মুখে স্কুল, আতঙ্কিত ছাত্র ছাত্রীরা । নদী ভাঙ্গনের মুখে স্কুল, বিচ্ছিন্ন হয়েছে এলাকায় প্রবেশের মূল রাস্তা। নদী প্রবেশ করেছে স্কুলের গন্ডীতে। যা নিয়ে চিন্তায় স্কুল কর্তৃপক্ষ ও এলাকার বাসিন্দারা। নদী গ্রাসের মুখে কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ ব্লকের জামালদহ গ্রাম পঞ্চায়েতের বারুনী হরিবাসর চতুর্থ পর্যায় প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি সুটুঙ্গা নদী ঘেঁষে অবস্থিত। প্রতিবছরই বর্ষায় এই অংশে নদী ভাঙ্গন ঘটে। এভাবে প্রতি বছর একটু একটু করে ভাঙ্গনের ফলে স্কুলের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছে নদী। এবছর নদী একেবারে স্কুলের মাঠে চলে আসায় আতঙ্কিত ছাত্র ছাত্রীরা। শুধু স্কুল নয়, নদী গ্রাসের মুখে বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে গোটা গ্রামের।
আর এতেই আতঙ্কে রয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। অবিলম্বে বাঁধ তৈরী করা না হলে নদী ভাঙ্গন ঠেকানো সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সমস্যার কথা স্থানীয় পঞ্চায়েত ও জামালদহ অঞ্চলের প্রধানকে লিখিত ভাবে জানালেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এই বিষয়ে জামালদহ গ্রাম অঞ্চলের প্রধান গীতা বর্মন জানিয়েছেন, নদী ভাঙ্গন নিয়ে তিনি অবগত। কিন্তু এত বড়ো একটা কাজ গ্রাম পঞ্চায়েতের থেকে করা সম্ভব নয়। তিনি চান খুব শিঘ্রই সেচদপ্তর থেকে এ এলাকায় একটি বাঁধ তৈরী করে দেওয়া হোক।
আরও পড়ুন – পঞ্চায়েত ভোটে রক্তের বদলে ঝরবে রক্ত, হুঁশিয়ারি দেবদাস মন্ডলের
উল্লেখ্য, নদী ভাঙ্গনের মুখে স্কুল, বিচ্ছিন্ন হয়েছে এলাকায় প্রবেশের মূল রাস্তা। নদী প্রবেশ করেছে স্কুলের গন্ডীতে। যা নিয়ে চিন্তায় স্কুল কর্তৃপক্ষ ও এলাকার বাসিন্দারা। নদী গ্রাসের মুখে কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ ব্লকের জামালদহ গ্রাম পঞ্চায়েতের বারুনী হরিবাসর চতুর্থ পর্যায় প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি সুটুঙ্গা নদী ঘেঁষে অবস্থিত। প্রতিবছরই বর্ষায় এই অংশে নদী ভাঙ্গন ঘটে। এভাবে প্রতি বছর একটু একটু করে ভাঙ্গনের ফলে স্কুলের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছে নদী।
এবছর নদী একেবারে স্কুলের মাঠে চলে আসায় আতঙ্কিত ছাত্র ছাত্রীরা। শুধু স্কুল নয়, নদী গ্রাসের মুখে বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে গোটা গ্রামের। আর এতেই আতঙ্কে রয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। অবিলম্বে বাঁধ তৈরী করা না হলে নদী ভাঙ্গন ঠেকানো সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সমস্যার কথা স্থানীয় পঞ্চায়েত ও জামালদহ অঞ্চলের প্রধানকে লিখিত ভাবে জানালেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এই বিষয়ে জামালদহ গ্রাম অঞ্চলের প্রধান গীতা বর্মন জানিয়েছেন, নদী ভাঙ্গন নিয়ে তিনি অবগত। কিন্তু এত বড়ো একটা কাজ গ্রাম পঞ্চায়েতের থেকে করা সম্ভব নয়। তিনি চান খুব শিঘ্রই সেচদপ্তর থেকে এ এলাকায় একটি বাঁধ তৈরী করে দেওয়া হোক।