করোনার বার বাড়ন্ত জিরো পয়েন্টে বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স পরিসেবা।। সীমান্ত দিবারাত্র পরিষেবা পাশাপাশি বসিরহাট ও টাকি পৌরসভা করোনা নিয়ে মাইকিং প্রচার মাক্স বিতরণ।বসিরহাটের ভারত বাংলাদেশের ঘোজাডাঙ্গা সীমান্তে ভারতের দ্বিতীয়তম স্থল বন্দর অভিনব উদ্যোগ নিল, সীমান্তের ক্লিয়ারিং ও ফরওয়ার্ডিং সংস্থা। দুই বাংলার কষ্ট লাঘব করতে এবার অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা শুরু করল সীমান্তের ব্যবসায়ীরা। যেমন সীমান্তের জিরো পয়েন্টে মুমূর্ষ রুগীরা করোনা আক্রান্ত রুগী বিনামূল্যে পরিষেবা পাবে, সহজেই হাসপাতাল মুখি হতে পারবে।অন্যদিকে দুই দেশের পর্যটকদের কাছে বাড়তি পাওনা।
পাশাপাশি যেভাবে করোনা বার পড়ন্ত হচ্ছে তাতে সব রকম সুবিধা দিতে এই পরিষেবা অন্যদিকে সীমান্তের কাঁটাতার ঘষা সীমান্তের গ্রামগুলোতে যেসব মুমূর্ষু রোগী যাদেরকে অ্যাম্বুলেন্স পেতে আইনের বেড়াজালে আটকে যেতে হতো তারা খুব সহজেই এবার বিনামূল্যে পরিষেবা পাবে। অন্যদিকে মৃত্যু ঘটলে কোন মানুষকে সব্বাই গাড়ি পেতে বেগ পেতে হতো সেটাও সীমান্তে বিএসএফদের মধ্যে পড়তে হত বিভিন্ন সময়। এবার সেগুলো লাখপতি শুরু করলো সীমান্তের মানুষের। এই সুবিধা পাবে বসিরহাট ১ নম্বর ব্লকের সীমান্তবর্তী ২ পঞ্চায়েত এক গাছা আগারপুর ও ইটিন্ডা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রায় ৪০,০০০হাজার মানুষ এই সুবিধা কবে।
আরও পড়ুন- না ফেরার দেশে রাজা, শোকের ছায়া আলিপুরদুয়ারে
এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে একদিকে সীমান্তের মানুষ অন্যদিকে থেকে আসা ভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকেরা এই মহতী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিশিষ্ট সমাজ হিসেবেই বারিক বিশ্বাস বসিরহাট এক নম্বর ব্লকের পুর্তের কর্মদক্ষ শফিকুল দফাদার, খুঁজে দেখা সীমান্তের আমদানি রপ্তানি সংস্থার সম্পাদক সঞ্জীব মন্ডল সহ সভাপতি অচিন্ত্য ঘোষ সহ বিশিষ্ট জনেরা জানা গেছে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত অ্যাম্বুলেন্স ও একটি শব্দ গাড়ি ৪০ লক্ষ টাকার ব্যয় এই গাড়ি শুধুমাত্র সীমান্তের মানুষ এই পরিষেবা পাবে না ওপার বাংলার মানুষ ২৪ ঘন্টা তথা দিবারাত্র এই পরিষেবা পাবে সীমান্তের দুপুরের জিরো পয়েন্টে মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হতো বিভিন্ন সময় এই পরিষেবা পেয়ে রীতিমতো তারা খুশি।