পাহাড়ের উন্নয়নে একগুচ্ছ উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর। আইটি থেকে উদ্যানপালন, শিক্ষা থেকে পর্যটন। পাহাড়ের উন্নয়নে মঙ্গলবার একপ্রকার কল্পতরু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অনিত থাপার মাধ্যমে পাহাড়ে উন্নয়নে এদিনের খোলা মঞ্চ থেকেই দিশা বলে দিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাহাড়ে শান্তি বজায় থাকলে হিল বিজনেস সামিট করার পাশাপাশি পাহাড়ে বিনিয়োগের আশ্বাস দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজনৈতিকভাবে নয়, পাহাড়ে দখল ও শান্তি বজায় রাখতে উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানেই জোর রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে।
তবে এদিন পাহাড়বাসীর পানীয় জলের সমস্যাকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেন মুখ্যমন্ত্রী। সেজন্য ২০২৪ সালের মধ্যে বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “প্রত্যেক ঘরে জল যাবে। দেড় দু বছর লাগবে। হিল বিজনেস সামিট, দু তিন মাসের মধ্যে করবেন। ঝোরার জল সংরক্ষণের মাধ্যমে পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হবে। সেই কাজে সুইডেনের সংস্থার প্রয়োজনে সহযোগিতা নেওয়া হবে। দার্জিলিংয়ে ড্রিঙ্কিং ওয়াটার প্ল্যান্ট তৈরি করা যেতে পারে। এছাড়াও দার্জিলিংয়ের অর্কিড বিদেশে আমদানি হয়ে থাকে। সেজন্য আরেকটি হর্টিকালচার এক্সপোর্ট হাব তৈরির আশ্বাস দেন মুখ্যমন্ত্রী।”
আরও পড়ুন – পাহাড়ের ইতিহাস তুলে ধরে আক্ষেপ প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর
উল্লেখ্য, পাহাড়ের উন্নয়নে একগুচ্ছ উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর। আইটি থেকে উদ্যানপালন, শিক্ষা থেকে পর্যটন। পাহাড়ের উন্নয়নে মঙ্গলবার একপ্রকার কল্পতরু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অনিত থাপার মাধ্যমে পাহাড়ে উন্নয়নে এদিনের খোলা মঞ্চ থেকেই দিশা বলে দিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাহাড়ে শান্তি বজায় থাকলে হিল বিজনেস সামিট করার পাশাপাশি পাহাড়ে বিনিয়োগের আশ্বাস দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজনৈতিকভাবে নয়, পাহাড়ে দখল ও শান্তি বজায় রাখতে উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানেই জোর রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে।
তবে এদিন পাহাড়বাসীর পানীয় জলের সমস্যাকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেন মুখ্যমন্ত্রী। সেজন্য ২০২৪ সালের মধ্যে বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “প্রত্যেক ঘরে জল যাবে। দেড় দু বছর লাগবে। হিল বিজনেস সামিট, দু তিন মাসের মধ্যে করবেন। ঝোরার জল সংরক্ষণের মাধ্যমে পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হবে। সেই কাজে সুইডেনের সংস্থার প্রয়োজনে সহযোগিতা নেওয়া হবে। দার্জিলিংয়ে ড্রিঙ্কিং ওয়াটার প্ল্যান্ট তৈরি করা যেতে পারে। এছাড়াও দার্জিলিংয়ের অর্কিড বিদেশে আমদানি হয়ে থাকে। সেজন্য আরেকটি হর্টিকালচার এক্সপোর্ট হাব তৈরির আশ্বাস দেন মুখ্যমন্ত্রী।”