নেই ছিটেফোঁটা বৃষ্টি, খাবারে টান কুলিকের পাখিদের। উত্তর দিনাজপুর জেলার সদর শহর রায়গঞ্জে বৃষ্টির দেখা নেই বহুদিন। ছিটেফোঁটা বৃষ্টির পূর্বাভাসও দেয়নি আবহাওয়া দপ্তর। এরকম পরিস্থিতিতে কুলিক পাখিরালয়ের পরিযায়ী পাখিদের প্রয়োজনীয় জলজ খাবার, যেমন চারা মাছ, গুগলি, শামুক প্রভৃতির যোগানে টান পড়েছে বলে অভিমত পশুপ্রেমী ও আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের। রায়গঞ্জের পরিবেশ চিন্তক ত্রিদীপ্ত ঘোষ বলেন, আমাদের কুলিক পাখিরালয়ে যে পরিযায়ী পাখিরা আসে, তারা হল ওপেন বিল স্টক, ইগ্রেট, কর্মোরেন্ট, নাইট হেরন প্রভৃতি।
এছাড়াও এখানে দেশীয় প্রজাতির বহু পাখি বসবাস করে। এরা মুলতঃ জলজ কীট, শামুক ও গুগলির ওপর নির্ভরশীল। টানা বৃষ্টি না হওয়ায় কুলিকের ভেতরের ক্যানেল সহ আশেপাশের জলাশয়গুলো জলহীন হয়ে পড়ছে। এরকম পরিস্থিতিতে দেশীয় পাখি দের সাথে সাথে বিপদে পড়েছে পরিযায়ী পাখিরা। এমন আবহাওয়া চলতে থাকলে প্রজনন ঋতু ব্যহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
যদিও খানিকটা আশার কথা শোনালেন শহরের আবহাওয়া নিয়ে গবেষণা কারী শিক্ষক বিশ্বজিৎ রায়। তিনি বলেন, আগামীতে হয়ত পশ্চিমা বাতাস রায়গঞ্জ শহরে ভারী বৃষ্টি ঘটাতে সহয়তা করবে, কিন্তু যে ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, তা পূরণ করা সম্ভব হবে না। এদিকে, কুলিকে জলের যোগানে টান পড়লেও খাবারের কোনো অভাব নেই বলে জানিয়েছেন বনদপ্তরের আধিকারিকেরা। তবে বৃষ্টি হলে পাখিদের প্রজনন, বাচ্চা বড় করার কাজ তাড়াতাড়ি হত বলেই মনে করছেন ওই আধিকারিকেরা।
আরও পড়ুন – পাহাড়ের ইতিহাস তুলে ধরে আক্ষেপ প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর
উল্লেখ্য, নেই ছিটেফোঁটা বৃষ্টি, খাবারে টান কুলিকের পাখিদের। উত্তর দিনাজপুর জেলার সদর শহর রায়গঞ্জে বৃষ্টির দেখা নেই বহুদিন। ছিটেফোঁটা বৃষ্টির পূর্বাভাসও দেয়নি আবহাওয়া দপ্তর। এরকম পরিস্থিতিতে কুলিক পাখিরালয়ের পরিযায়ী পাখিদের প্রয়োজনীয় জলজ খাবার, যেমন চারা মাছ, গুগলি, শামুক প্রভৃতির যোগানে টান পড়েছে বলে অভিমত পশুপ্রেমী ও আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের। রায়গঞ্জের পরিবেশ চিন্তক ত্রিদীপ্ত ঘোষ বলেন, আমাদের কুলিক পাখিরালয়ে যে পরিযায়ী পাখিরা আসে, তারা হল ওপেন বিল স্টক, ইগ্রেট, কর্মোরেন্ট, নাইট হেরন প্রভৃতি।