পারিবারিক অশান্তির জেরে শ্বশুর শাশুড়ির গায়ে আগুন লাগিয়ে দিলো জামাই। অগ্নিদগ্ধ শ্বশুরের অবস্থা আশঙ্কাজনক। প্রায় ৯০ শতাংশ পুড়ে আশঙ্কাজনক অবস্থা শাশুড়িরও। ভর্তি কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে। জামাই ঘটনার পর এলাকা ছেড়ে পলাতক। ঘটনা হাওড়ার জগৎবল্লভপুর থানা এলাকার বড়গাছিয়া অঞ্চলের। পুলিশ অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে। জানা গেছে, হাওড়ার জগৎবল্লভপুর থানার অন্তর্গত বড়গাছিয়া ১নং অঞ্চলে এলাকায় বুধবার ভোর রাত সাড়ে ৩টে নাগাদ উত্তর সন্তোষপুর হাজরা পাড়ায় জামাই ও শাশুড়ির মধ্যে তুমুল পারিবারিক অশান্তি হয়।
সেই অশান্তি চলাকালীন জামাই শাশুড়ি ও শ্বশুরের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। শ্বশুর হারাধন হাজরা (৮৫) এবং শাশুড়ি তেলকা হাজরার (৭৯) অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। জামাই গোষ্ঠ মন্ডল (৩৫) পলাতক। তার বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ে। এদিন ঘটনার পর এদের জগৎবল্লভপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভোর ৪-১০ নাগাদ নিয়ে যাওয়া হয়। ওখান থেকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই এরা চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আরও পড়ুন – অভিষেক কে কাছে পেয়ে নিজের সমস্যার কথা জানালেন স্নেহাশীষ সাহা
উল্লেখ্য, পারিবারিক অশান্তির জেরে শ্বশুর শাশুড়ির গায়ে আগুন লাগিয়ে দিলো জামাই। অগ্নিদগ্ধ শ্বশুরের অবস্থা আশঙ্কাজনক। প্রায় ৯০ শতাংশ পুড়ে আশঙ্কাজনক অবস্থা শাশুড়িরও। ভর্তি কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে। জামাই ঘটনার পর এলাকা ছেড়ে পলাতক। ঘটনা হাওড়ার জগৎবল্লভপুর থানা এলাকার বড়গাছিয়া অঞ্চলের। পুলিশ অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে। জানা গেছে, হাওড়ার জগৎবল্লভপুর থানার অন্তর্গত বড়গাছিয়া ১নং অঞ্চলে এলাকায় বুধবার ভোর রাত সাড়ে ৩টে নাগাদ উত্তর সন্তোষপুর হাজরা পাড়ায় জামাই ও শাশুড়ির মধ্যে তুমুল পারিবারিক অশান্তি হয়।
সেই অশান্তি চলাকালীন জামাই শাশুড়ি ও শ্বশুরের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। শ্বশুর হারাধন হাজরা (৮৫) এবং শাশুড়ি তেলকা হাজরার (৭৯) অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। জামাই গোষ্ঠ মন্ডল (৩৫) পলাতক। তার বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ে। এদিন ঘটনার পর এদের জগৎবল্লভপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভোর ৪-১০ নাগাদ নিয়ে যাওয়া হয়। ওখান থেকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই এরা চিকিৎসাধীন রয়েছেন।