আচমকায় নোটিশ চা ফ্যাক্টরি বন্ধের, অনহারের চিন্তায় ৫০-৬০ জন শ্রমিক। আচমকায় নিউলিফ প্লান্টেশন প্রাইভেট লিমিটেড চা ফ্যাক্টরির গেটে ফ্যাক্টরি বন্ধের নোটিশ দেখায় চাঞ্চল্য ছড়ালো চোপড়া ব্লকের হাপতীয়াগছ গ্রাম পঞ্চায়েতের ঢাডুয়াগছ এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ওই ফ্যাক্টরিতে দুটি শিফটে কাজ চলতেছিল। এলাকার লোকজন তারা দিনে কাজ করত কিন্তু রাতের শিফটে বাইরে থেকে শ্রমীক নিয়ে আসত মালিকপক্ষ। স্থানীয়দের দাবি ছিল রাতের শিফটে কেন তাদেরকে না জানিয়ে বাইরে থেকে লেবার আনা হত। আচমকাই মালিকপক্ষের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ চা শ্রমিকরা।
স্থানীয় প্রধান জানান যে এই ফ্যাক্টরিতে দীর্ঘদিন ধরে মালিকপক্ষ শ্রমিকদেরকে কাজ করাতেন কিন্তু কোন সুযোগ-সুবিধা দিত না যার ফলে স্থানীয় নেতারা গিয়ে মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় করে শ্রমিকদের দিত। গতকাল রাতে শ্রমিকদের নিয়ে বচসা হওয়ায় সকাল হতে দেখা যায় নোটিশ ঝোলানো রয়েছে ফ্যাক্টরি বন্ধের। স্থানীয় শ্রমিকদের দাবি মালিকপক্ষ বলেছেন এই ফ্যাক্টরিতে প্রথম থেকেই লোকসানে চলছে তার জন্য এই ফ্যাক্টরি বন্ধ করার নোটিশ দিয়েছেন মালিক। আচমকা এমন ফ্যাক্টরি বন্ধ করার মালিকের সিদ্ধান্তে না খেয়ে মরতে হবে শ্রমিকদের দাবী প্রধানের। স্থানীয় আইএনটিটিইউসি নেতৃত্ব মালিকপক্ষকে সমস্যা সমাধানের জন্য বসার প্রস্তাব দিয়েছেন, এখন দেখার বিষয় হল মালিকপক্ষ কি করে।
আরও পড়ুন – দেড় লাখ টাকা ধার নেওয়ার মিথ্যা অপবাদ দিয়ে এক পরিবারের ওপর হামলার অভিযোগ
উল্লেখ্য, আচমকায় নিউলিফ প্লান্টেশন প্রাইভেট লিমিটেড চা ফ্যাক্টরির গেটে ফ্যাক্টরি বন্ধের নোটিশ দেখায় চাঞ্চল্য ছড়ালো চোপড়া ব্লকের হাপতীয়াগছ গ্রাম পঞ্চায়েতের ঢাডুয়াগছ এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ওই ফ্যাক্টরিতে দুটি শিফটে কাজ চলতেছিল। এলাকার লোকজন তারা দিনে কাজ করত কিন্তু রাতের শিফটে বাইরে থেকে শ্রমীক নিয়ে আসত মালিকপক্ষ। স্থানীয়দের দাবি ছিল রাতের শিফটে কেন তাদেরকে না জানিয়ে বাইরে থেকে লেবার আনা হত। আচমকাই মালিকপক্ষের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ চা শ্রমিকরা। স্থানীয় প্রধান জানান যে এই ফ্যাক্টরিতে দীর্ঘদিন ধরে মালিকপক্ষ শ্রমিকদেরকে কাজ করাতেন কিন্তু কোন সুযোগ-সুবিধা দিত না যার ফলে স্থানীয় নেতারা গিয়ে মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায় করে শ্রমিকদের দিত।